প্লাষ্টিক-সার্জারি মূলত দু’টি উদ্দেশ্যে করা হয়।
১. অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ত্রুটি-বিচ্যুতি দূরীকরণের উদ্দেশ্যে।
২. অতিরিক্ত সৌন্দর্য আনয়নের উদ্দেশ্যে। প্রথম উদ্দেশ্যে প্লাস্টিক সার্জারী বৈধ। যেমন বিকৃত ও কুশ্রী মুখমুণ্ডলে সৌন্দর্য আনয়নের জন্য করা যায়। কিন্তু দ্বিতীয় উদ্দেশ্যে প্লাস্টিক সার্জারী করা বৈধ নয়। কারণ তাতে আল্লাহর সৃষ্টিতে বিকৃতি সৃষ্টি করা হয়, যা শয়তানের প্ররোচনায় করা হয় (সূরা আন-নিসা : ১১৯)।
এছাড়া প্লাস্টিক সার্জারী, নকশা অংকন করা, চেহারা থেকে লোম তুলে ফেলা, সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য দাঁত সরু করা ইত্যাদির মাধ্যমে আল্লাহর সৃষ্টি-প্রকৃতিতে পরিবর্তন ঘটানো হয়ে থাকে। যাদের ব্যাপারে আল্লাহ তা‘আলা অভিশাপ দিয়েছেন (সহীহ বুখারী, হা/৪৮৮৬; সহীহ মুসলিম, হা/২১২৫; মিশকাত, হা/৪৪৩১)।
১. অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ত্রুটি-বিচ্যুতি দূরীকরণের উদ্দেশ্যে।
২. অতিরিক্ত সৌন্দর্য আনয়নের উদ্দেশ্যে। প্রথম উদ্দেশ্যে প্লাস্টিক সার্জারী বৈধ। যেমন বিকৃত ও কুশ্রী মুখমুণ্ডলে সৌন্দর্য আনয়নের জন্য করা যায়। কিন্তু দ্বিতীয় উদ্দেশ্যে প্লাস্টিক সার্জারী করা বৈধ নয়। কারণ তাতে আল্লাহর সৃষ্টিতে বিকৃতি সৃষ্টি করা হয়, যা শয়তানের প্ররোচনায় করা হয় (সূরা আন-নিসা : ১১৯)।
এছাড়া প্লাস্টিক সার্জারী, নকশা অংকন করা, চেহারা থেকে লোম তুলে ফেলা, সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য দাঁত সরু করা ইত্যাদির মাধ্যমে আল্লাহর সৃষ্টি-প্রকৃতিতে পরিবর্তন ঘটানো হয়ে থাকে। যাদের ব্যাপারে আল্লাহ তা‘আলা অভিশাপ দিয়েছেন (সহীহ বুখারী, হা/৪৮৮৬; সহীহ মুসলিম, হা/২১২৫; মিশকাত, হা/৪৪৩১)।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: