সূর্য ও চন্দ্র গ্রহণের নামাযের পদ্ধতি হল:
তাকবিরে তাহরিমা (আল্লাহু আকবার) বলবে। সানা পড়বে। এরপর আউযুবিল্লাহ পড়ে সূরা ফাতিহা পড়বে। তারপর দীর্ঘ তেলাওয়াত করবে।
এরপর দীর্ঘক্ষণ রুকু করবে।
এরপর রুকু থেকে উঠে ‘সামি আল্লাহু লিমান হামিদা, রাব্বানা ওয়া লাকাল হামদ’ বলবে।
এরপর সূরা ফাতিহা পড়বে এবং দীর্ঘ তেলাওয়াত করবে; তবে পরিমাণে প্রথম রাকাতের তেলাওয়াতের চেয়ে কম।
এরপর দ্বিতীয়বার রুকু করবে এবং দীর্ঘক্ষণ রুকুতে থাকবে; তবে প্রথম রুকুর চেয়ে কম সময়।
এরপর রুকু থেকে উঠে ‘সামি আল্লাহু লিমান হামিদা, রাব্বানা ওয়া লাকাল হামদ’ বলে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকবে।
এরপর দীর্ঘ দীর্ঘ দুইটি সেজদা করবে এবং দুই সেজদার মাঝখানেও দীর্ঘসময় বসে থাকবে।
এরপর দ্বিতীয় রাকাতের জন্য দাঁড়াবে এবং প্রথম রাকাতের মত দুই রুকুসহ ইত্যাদি করবে। কিন্তু, সবকিছুর দীর্ঘতা প্রথম রাকাতের চেয়ে কম হবে।
এরপর তাশাহুদ পড়ে সালাম ফিরাবে।
[দেখুন: ইবনে কুদামার রচিত ‘আল-মুগনি’ (৩/৩২৩), নববীর রচিত ‘আল-মাজুম’ (৫/৪৮)।
এই পদ্ধতির প্রমাণ রয়েছে আয়েশা (রাঃ) এর হাদিসে যা ইমাম বুখারী (১০৪৬) ও ইমাম মুসলিম (২১২৯) সংকলন করেছেন।
সূর্যগ্রহণ বা চন্দ্রগ্রহণের শুরু থেকে শেষ হওয়া পর্যন্ত এর সময় অবশিষ্ট থাকে। সূর্যগ্রহণ বা চন্দ্রগ্রহণ শেষ হয়ে গেলে এ সালাতের কাযা নেই এবং আলোকিত হয়ে গেলেও এ সালাত পড়ার নির্দেশ নেই; কেননা তখন এ সালাতের ওয়াক্ত চলে যায়। (উমদাতুল আহকাম, সবুজপত্র পাবলিকেশন্স ; ব্যাখ্যাকার- শাইখ ড. আবু বকর মুহাম্মদ যাকারিয়া)
তাকবিরে তাহরিমা (আল্লাহু আকবার) বলবে। সানা পড়বে। এরপর আউযুবিল্লাহ পড়ে সূরা ফাতিহা পড়বে। তারপর দীর্ঘ তেলাওয়াত করবে।
এরপর দীর্ঘক্ষণ রুকু করবে।
এরপর রুকু থেকে উঠে ‘সামি আল্লাহু লিমান হামিদা, রাব্বানা ওয়া লাকাল হামদ’ বলবে।
এরপর সূরা ফাতিহা পড়বে এবং দীর্ঘ তেলাওয়াত করবে; তবে পরিমাণে প্রথম রাকাতের তেলাওয়াতের চেয়ে কম।
এরপর দ্বিতীয়বার রুকু করবে এবং দীর্ঘক্ষণ রুকুতে থাকবে; তবে প্রথম রুকুর চেয়ে কম সময়।
এরপর রুকু থেকে উঠে ‘সামি আল্লাহু লিমান হামিদা, রাব্বানা ওয়া লাকাল হামদ’ বলে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকবে।
এরপর দীর্ঘ দীর্ঘ দুইটি সেজদা করবে এবং দুই সেজদার মাঝখানেও দীর্ঘসময় বসে থাকবে।
এরপর দ্বিতীয় রাকাতের জন্য দাঁড়াবে এবং প্রথম রাকাতের মত দুই রুকুসহ ইত্যাদি করবে। কিন্তু, সবকিছুর দীর্ঘতা প্রথম রাকাতের চেয়ে কম হবে।
এরপর তাশাহুদ পড়ে সালাম ফিরাবে।
[দেখুন: ইবনে কুদামার রচিত ‘আল-মুগনি’ (৩/৩২৩), নববীর রচিত ‘আল-মাজুম’ (৫/৪৮)।
এই পদ্ধতির প্রমাণ রয়েছে আয়েশা (রাঃ) এর হাদিসে যা ইমাম বুখারী (১০৪৬) ও ইমাম মুসলিম (২১২৯) সংকলন করেছেন।
সূর্যগ্রহণ বা চন্দ্রগ্রহণের শুরু থেকে শেষ হওয়া পর্যন্ত এর সময় অবশিষ্ট থাকে। সূর্যগ্রহণ বা চন্দ্রগ্রহণ শেষ হয়ে গেলে এ সালাতের কাযা নেই এবং আলোকিত হয়ে গেলেও এ সালাত পড়ার নির্দেশ নেই; কেননা তখন এ সালাতের ওয়াক্ত চলে যায়। (উমদাতুল আহকাম, সবুজপত্র পাবলিকেশন্স ; ব্যাখ্যাকার- শাইখ ড. আবু বকর মুহাম্মদ যাকারিয়া)
Last edited: