‼️ পোস্টটি সুন্দরভাবে দেখতে এখানে ক্লিক করুন।‼️

সূরা আল আহকাফ: ৫, ৬ আয়াতের ব্যাখ্যা কী?

মহান আল্লাহ বলেন:

وَمَنۡ أَضَلُّ مِمَّن يَدۡعُواْ مِن دُونِ ٱللَّهِ مَن لَّا يَسۡتَجِيبُ لَهُۥٓ إِلَىٰ يَوۡمِ ٱلۡقِيَٰمَةِ وَهُمۡ عَن دُعَآئِهِمۡ غَٰفِلُونَ ٥ وَإِذَا حُشِرَ ٱلنَّاسُ كَانُواْ لَهُمۡ أَعۡدَآءٗ وَكَانُواْ بِعِبَادَتِهِمۡ كَٰفِرِينَ ٦ [الاحقاف: ٥، ٦]​

‘‘(৫) সে ব্যক্তি অপেক্ষা অধিক বিভ্রান্ত কে যে আল্লাহর পরিবর্তে এমন কিছুকে ডাকে, যা কিয়ামত দিবস পর্যন্ত তার ডাকে সাড়া দিবে না। তারা এদের দো‘আ সম্পর্কে অবগতও নয় (৬) হাশরের মাঠে যখন মানুষদেরকে তাদের একত্রিত করা হবে, তখন এগুলো তাদের শত্রু হবে (এ উপাস্য দেবতাগুলো)। আর তারা এদের দ্বারা কৃত ইবাদাত অস্বীকার করবে’’। (সূরা আল আহকাফ: ৫,৬) এ আয়াতের ব্যাখ্যা কী?

উত্তর: এ আয়াতে আল্লাহ ছুবহানাহু ওয়াতা‘আলা বলেছেন যে, আল্লাহ ছাড়া যে অন্য কিছুকে ডাকে তার চেয়ে অধিক বিভ্রান্ত আর কেউ নেই। আল্লাহ আরো জানাচ্ছেন যে, কিয়ামত পর্যন্তও অন্য কেউই ডাকে সাড়া দিতে সক্ষম হবে না এবং যারা ডাকবে তাদের ব্যাপারে গাফেল থাকবে। আর আল্লাহ যখন কিয়ামত দিবসে হিসাবের জন্য সব মানুষকে একত্রিত করবেন, তখন ঐসব মিথ্যা মা‘বুদ, যাদেরকে ডাকা হত, তারা দো‘আ প্রার্থনাকারীদের বিপক্ষে যাবে এবং তাদের ইবাদাত উপাসনা অস্বীকার করবে।
 

Share this page