নিয়ম হচ্ছে- ওযূ করে মোজা পরতে হবে। অতঃপর নতুন ওযূর সময় মোজার উপরিভাগে হাতের ভিজা আঙ্গুল দ্বারা পায়ের উপরের পাতা হতে টাখনু পর্যন্ত টেনে এনে একবার মাসাহ করবে (সহীহ মুসলিম, হা/২৭৪; মিশকাত, হা/৫১৮)।
মুক্বীম বা বাড়ীতে অবস্থান করা অবস্থায় ১ দিন ১ রাত ও মুসাফির তথা সফরে থাকা অবস্থায় ৩ দিন ৩ রাত একটানা মোজার উপরে মাসাহ করা যাবে।
শুরাইহ ইবনু হানী (রাহিমাহুল্লাহ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘আমি আলী ইবনু আবী ত্বালেব (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-কে মোযার উপর মাসাহ করা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলাম। তিনি বললেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) মুসাফিরের জন্য তিনদিন তিনরাত এবং মুকীমের জন্য একদিন একরাত নির্ধারণ করে দিয়েছেন (সহীহ মুসলিম, হা/২৭৬; মিশকাত, হা/৫১৭, ৫২০)।
যারা বলে চামড়ার মোজা ছাড়া মাসাহ করা যাবে না; উক্ত ধারণা সঠিক নয়। বরং যেকোন পবিত্র মোজার উপর মাসাহ করা যাবে। মুগীরা ইবনু শু‘বা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,
‘রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ওযূর সময় উভয় মোজা ও জুতার উপর মাসাহ করেছেন’ (আবূ দাঊদ, হা/১৫৯; সনদ সহীহ, মিশকাত, হা/৫২৩)।
হাদীসে কোন নির্দিষ্ট মোজার শর্তারোপ করা হয়নি (ইবনু তায়মিয়াহ, মাজমূউ ফাতাওয়া, ১ম খণ্ড, পৃ. ২৬২; আলবানী, আছ-ছামারুল মুস্তাত্বাব, পৃ. ১৪-১৫)।
মুক্বীম বা বাড়ীতে অবস্থান করা অবস্থায় ১ দিন ১ রাত ও মুসাফির তথা সফরে থাকা অবস্থায় ৩ দিন ৩ রাত একটানা মোজার উপরে মাসাহ করা যাবে।
শুরাইহ ইবনু হানী (রাহিমাহুল্লাহ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘আমি আলী ইবনু আবী ত্বালেব (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-কে মোযার উপর মাসাহ করা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলাম। তিনি বললেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) মুসাফিরের জন্য তিনদিন তিনরাত এবং মুকীমের জন্য একদিন একরাত নির্ধারণ করে দিয়েছেন (সহীহ মুসলিম, হা/২৭৬; মিশকাত, হা/৫১৭, ৫২০)।
যারা বলে চামড়ার মোজা ছাড়া মাসাহ করা যাবে না; উক্ত ধারণা সঠিক নয়। বরং যেকোন পবিত্র মোজার উপর মাসাহ করা যাবে। মুগীরা ইবনু শু‘বা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,
أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ تَوَضَّأَ وَمَسَحَ عَلَى الْجَوْرَبَيْنِ وَالنَّعْلَيْنِ
‘রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ওযূর সময় উভয় মোজা ও জুতার উপর মাসাহ করেছেন’ (আবূ দাঊদ, হা/১৫৯; সনদ সহীহ, মিশকাত, হা/৫২৩)।
হাদীসে কোন নির্দিষ্ট মোজার শর্তারোপ করা হয়নি (ইবনু তায়মিয়াহ, মাজমূউ ফাতাওয়া, ১ম খণ্ড, পৃ. ২৬২; আলবানী, আছ-ছামারুল মুস্তাত্বাব, পৃ. ১৪-১৫)।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: