Susceptible
Exposer
Q&A Master
Reporter
Salafi User
- Joined
- Jun 12, 2024
- Threads
- 198
- Comments
- 283
- Solutions
- 1
- Reactions
- 2,046
- Thread Author
- #1
১. সাহাবাদের অধিকাংশ কাফির হয়ে গেছেন বিশ্বাস:
রাসূলের (সা.) ওফাতের পর অধিকাংশ সাহাবী ধর্মত্যাগ করেছেন—শুধু তিনজন ছাড়া: সালমান ফারসী, আবু যার, ও মিকদাদ। দলিল: আল-কাফি, রওযা, পৃ. ১১৫
"সব সাহাবী মুরতাদ হয়ে গিয়েছিল, তিনজন ছাড়া।"
২. আয়িম্মাদের ইলম, শক্তি ও মর্যাদা নবীদের থেকেও বেশি
বিশ্বাস: ইমামরা গায়েব জানেন, তারা নির্দোষ (মাসূম), এমনকি তারা ফেরেশতাদেরও নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। দলিল: আল-কাফি, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ২৫৫
"আমাদের ইমামরা যা চান, তা জানেন।" বিহারুল আনওয়ার, খণ্ড ২৬, পৃ. ২৯৫
"ইমামরা যা চান, তা সৃষ্টি করতে পারেন।"
৩. তাকিয়া (মিথ্যা বলা) ঈমানের অংশ
বিশ্বাস: নিজের আকিদা লুকিয়ে রাখা ও মিথ্যা বলাও ইসলামের অংশ, বিশেষত সুন্নিদের সামনে। দলিল: আল-কাফি, খণ্ড ২, পৃ. ২১৭
"তাকিয়া হলো আমার ও আমার পূর্বপুরুষদের দ্বীন।"
৪. কুরআন বিকৃত হয়েছে
বিশ্বাস: বর্তমান কুরআন সম্পূর্ণ নয়, আসল কুরআন ইমাম মাহদির হাতে প্রকাশিত হবে। দলিল: আল-আয়্যাশী, তাফসির, খণ্ড ১, পৃ. ১৩
"আসল কুরআনে ছিল ফাতিমা ও আহলুল বাইতের নাম, যা সাহাবিরা বাদ দিয়েছে।"
৫. ইমাম মাহদি গুহায় লুকিয়ে আছেন
বিশ্বাস: তাদের ১২তম ইমাম এখনো জীবিত আছেন এবং একটি গুহায় আত্মগোপন করে আছেন। দলিল: ইখতিয়ারু মারিফাতির রিজাল, খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ৫৬৭
"ইমাম মাহদি গায়েব অবস্থায় রয়েছেন এবং সময় আসলে উদিত হবেন।"
৬. মুত'আ (সাময়িক বিবাহ) বৈধ
বিশ্বাস: সাময়িক সময়ের জন্য চুক্তিভিত্তিক বিবাহ বৈধ, এটি ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ আমল। দলিল: আল-তাহযিব, খণ্ড ৭, পৃ. ২৫৪
"যে ব্যক্তি একবার মুত'আ করবে, সে আমাদের অনুসারী।"
৭. আহলুস সুন্নাহকে কাফির মনে করে
বিশ্বাস: সুন্নিদেরকে নাপাক, জাহান্নামি ও কাফের মনে করে। দলিল: ফিকহুল রযা, পৃ. ৩০৪
"সুন্নিদের পশ্চাতে নামাজ জায়েয নয়; তারা কাফের।"
৮. আলী (রা.) আল্লাহর অংশ বা রূপ নাউযুবিল্লাহ!
বিশ্বাস: কিছু শিয়া ফিরকা (বিশেষ করে গুলাত) বিশ্বাস করে যে, আলী (রা.)-এর মধ্যে ঈশ্বরত্বের বৈশিষ্ট্য ছিল। দলিল: বিহারুল আনওয়ার, খণ্ড ২৫, পৃ. ৩৪৫
"আমরা আলীকে আমাদের রব জ্ঞান করতাম, পরে আমরা বুঝি যে, আমাদের রব আলীর মধ্যেই প্রকাশ পেয়েছিলেন।" (গুলাত ফিরকার মতবাদ)
৯. রাসূল (সা.) ছিলেন শুধু আহলুল বাইতের পরিচয় করিয়ে দেওয়ার মাধ্যম
বিশ্বাস: রাসূল (সা.)-এর মিশন ছিল কেবল ইমামদের পরিচয় করানো এবং মূল দায়িত্ব ছিল ইমামদের জন্য পথ প্রশস্ত করা। দলিল: বিহারুল আনওয়ার, খণ্ড ২৩, পৃ. ৬
"রাসূল (সা.) ছিলেন আলীর পরিচয় করানোর জন্য প্রেরিত।"
১০. ইমামরা আল্লাহর পক্ষ থেকে কিতাব ও ওহী গ্রহণ করেন
বিশ্বাস: ইমামরা নবীদের মতো আল্লাহর পক্ষ থেকে গায়েবী ওহী পান। দলিল: আল-কাফি, খণ্ড ১, পৃ. ২৭৮
"ইমামদের উপর ফেরেশতা অবতরণ করে ও খবর দেয়, তারা ওহী গ্রহণ করে।"
১১. আহলুস সুন্নাহর খলাফাদের অভিশাপ দেয়া ফরয
বিশ্বাস: আবু বকর, উমর, উসমান (রাযি.)—এই তিন খলীফাকে গালি দেওয়া এবং লা’নত করা ইমানের অংশ। দলিল: আনওয়ারুন নোমানিয়া, খণ্ড ১, পৃ. ৮১
"আলী ও আহলুল বাইতের শত্রুদের প্রতি লা’নত পাঠানো আমাদের দীনের মৌলিক স্তম্ভ।"
১২. ফাতিমা (রা.)-কে আঘাত করার মিথ্যা কাহিনী
বিশ্বাস: সাহাবীরা (বিশেষ করে উমর রা.) নাকি ফাতিমা (রা.)-কে আঘাত করে তার গর্ভের সন্তানকে হত্যা করে! দলিল: বিহারুল আনওয়ার, খণ্ড ৩০, পৃ. ৩৪৯
"উমর দরজার পেছনে ফাতিমা (রা.)-কে চাপা দেন এবং তার গর্ভের সন্তান মুহসিনকে হত্যা করেন।" (এটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও মিথ্যা কাহিনী, যা সুন্নি ইতিহাসের কোথাও নেই)
১৩. ইমামদের কবর যিয়ারত না করলে ঈমান অসম্পূর্ণ
বিশ্বাস: ইমামদের কবর যিয়ারত না করা ঈমানহীনতার লক্ষণ। দলিল: মান লা ইয়াহযুরুহুল ফকীহ, খণ্ড ২, পৃ. ৫৮৪
"যে ব্যক্তি ইমাম হুসাইনের কবর যিয়ারত করে না, সে আমাদের দলভুক্ত নয়।"
রাসূলের (সা.) ওফাতের পর অধিকাংশ সাহাবী ধর্মত্যাগ করেছেন—শুধু তিনজন ছাড়া: সালমান ফারসী, আবু যার, ও মিকদাদ। দলিল: আল-কাফি, রওযা, পৃ. ১১৫
"সব সাহাবী মুরতাদ হয়ে গিয়েছিল, তিনজন ছাড়া।"
২. আয়িম্মাদের ইলম, শক্তি ও মর্যাদা নবীদের থেকেও বেশি
বিশ্বাস: ইমামরা গায়েব জানেন, তারা নির্দোষ (মাসূম), এমনকি তারা ফেরেশতাদেরও নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। দলিল: আল-কাফি, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ২৫৫
"আমাদের ইমামরা যা চান, তা জানেন।" বিহারুল আনওয়ার, খণ্ড ২৬, পৃ. ২৯৫
"ইমামরা যা চান, তা সৃষ্টি করতে পারেন।"
৩. তাকিয়া (মিথ্যা বলা) ঈমানের অংশ
বিশ্বাস: নিজের আকিদা লুকিয়ে রাখা ও মিথ্যা বলাও ইসলামের অংশ, বিশেষত সুন্নিদের সামনে। দলিল: আল-কাফি, খণ্ড ২, পৃ. ২১৭
"তাকিয়া হলো আমার ও আমার পূর্বপুরুষদের দ্বীন।"
৪. কুরআন বিকৃত হয়েছে
বিশ্বাস: বর্তমান কুরআন সম্পূর্ণ নয়, আসল কুরআন ইমাম মাহদির হাতে প্রকাশিত হবে। দলিল: আল-আয়্যাশী, তাফসির, খণ্ড ১, পৃ. ১৩
"আসল কুরআনে ছিল ফাতিমা ও আহলুল বাইতের নাম, যা সাহাবিরা বাদ দিয়েছে।"
৫. ইমাম মাহদি গুহায় লুকিয়ে আছেন
বিশ্বাস: তাদের ১২তম ইমাম এখনো জীবিত আছেন এবং একটি গুহায় আত্মগোপন করে আছেন। দলিল: ইখতিয়ারু মারিফাতির রিজাল, খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ৫৬৭
"ইমাম মাহদি গায়েব অবস্থায় রয়েছেন এবং সময় আসলে উদিত হবেন।"
৬. মুত'আ (সাময়িক বিবাহ) বৈধ
বিশ্বাস: সাময়িক সময়ের জন্য চুক্তিভিত্তিক বিবাহ বৈধ, এটি ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ আমল। দলিল: আল-তাহযিব, খণ্ড ৭, পৃ. ২৫৪
"যে ব্যক্তি একবার মুত'আ করবে, সে আমাদের অনুসারী।"
৭. আহলুস সুন্নাহকে কাফির মনে করে
বিশ্বাস: সুন্নিদেরকে নাপাক, জাহান্নামি ও কাফের মনে করে। দলিল: ফিকহুল রযা, পৃ. ৩০৪
"সুন্নিদের পশ্চাতে নামাজ জায়েয নয়; তারা কাফের।"
৮. আলী (রা.) আল্লাহর অংশ বা রূপ নাউযুবিল্লাহ!
বিশ্বাস: কিছু শিয়া ফিরকা (বিশেষ করে গুলাত) বিশ্বাস করে যে, আলী (রা.)-এর মধ্যে ঈশ্বরত্বের বৈশিষ্ট্য ছিল। দলিল: বিহারুল আনওয়ার, খণ্ড ২৫, পৃ. ৩৪৫
"আমরা আলীকে আমাদের রব জ্ঞান করতাম, পরে আমরা বুঝি যে, আমাদের রব আলীর মধ্যেই প্রকাশ পেয়েছিলেন।" (গুলাত ফিরকার মতবাদ)
৯. রাসূল (সা.) ছিলেন শুধু আহলুল বাইতের পরিচয় করিয়ে দেওয়ার মাধ্যম
বিশ্বাস: রাসূল (সা.)-এর মিশন ছিল কেবল ইমামদের পরিচয় করানো এবং মূল দায়িত্ব ছিল ইমামদের জন্য পথ প্রশস্ত করা। দলিল: বিহারুল আনওয়ার, খণ্ড ২৩, পৃ. ৬
"রাসূল (সা.) ছিলেন আলীর পরিচয় করানোর জন্য প্রেরিত।"
১০. ইমামরা আল্লাহর পক্ষ থেকে কিতাব ও ওহী গ্রহণ করেন
বিশ্বাস: ইমামরা নবীদের মতো আল্লাহর পক্ষ থেকে গায়েবী ওহী পান। দলিল: আল-কাফি, খণ্ড ১, পৃ. ২৭৮
"ইমামদের উপর ফেরেশতা অবতরণ করে ও খবর দেয়, তারা ওহী গ্রহণ করে।"
১১. আহলুস সুন্নাহর খলাফাদের অভিশাপ দেয়া ফরয
বিশ্বাস: আবু বকর, উমর, উসমান (রাযি.)—এই তিন খলীফাকে গালি দেওয়া এবং লা’নত করা ইমানের অংশ। দলিল: আনওয়ারুন নোমানিয়া, খণ্ড ১, পৃ. ৮১
"আলী ও আহলুল বাইতের শত্রুদের প্রতি লা’নত পাঠানো আমাদের দীনের মৌলিক স্তম্ভ।"
১২. ফাতিমা (রা.)-কে আঘাত করার মিথ্যা কাহিনী
বিশ্বাস: সাহাবীরা (বিশেষ করে উমর রা.) নাকি ফাতিমা (রা.)-কে আঘাত করে তার গর্ভের সন্তানকে হত্যা করে! দলিল: বিহারুল আনওয়ার, খণ্ড ৩০, পৃ. ৩৪৯
"উমর দরজার পেছনে ফাতিমা (রা.)-কে চাপা দেন এবং তার গর্ভের সন্তান মুহসিনকে হত্যা করেন।" (এটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও মিথ্যা কাহিনী, যা সুন্নি ইতিহাসের কোথাও নেই)
১৩. ইমামদের কবর যিয়ারত না করলে ঈমান অসম্পূর্ণ
বিশ্বাস: ইমামদের কবর যিয়ারত না করা ঈমানহীনতার লক্ষণ। দলিল: মান লা ইয়াহযুরুহুল ফকীহ, খণ্ড ২, পৃ. ৫৮৪
"যে ব্যক্তি ইমাম হুসাইনের কবর যিয়ারত করে না, সে আমাদের দলভুক্ত নয়।"