পূর্বসতর্কতামূলকভাবে রমাযানের এক দিন আগে থেকে রোযা রাখা বৈধ নয়। কারণ, রমাযানের রোযা চাঁদ দেখার সাপেক্ষে। সুতরাং এ ব্যাপারে নিজেকে ভারগ্রস্ত করা উচিৎ নয়।
আবূ হুরাইরা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) বলেন, ‘‘তোমাদের কেউ যেন রমাযানের আগে আগে একটি বা দুটি রোযা না রাখে। অবশ্য এমন ব্যক্তির কথা ভিন্ন, যে সেই দিনের রোযা রাখায় অভ্যাসী। তার উচিৎ, সেদিনে রোযা রাখা।’’[1]
আবূ হুরাইরা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) বলেন, ‘‘তোমাদের কেউ যেন রমাযানের আগে আগে একটি বা দুটি রোযা না রাখে। অবশ্য এমন ব্যক্তির কথা ভিন্ন, যে সেই দিনের রোযা রাখায় অভ্যাসী। তার উচিৎ, সেদিনে রোযা রাখা।’’[1]
[1] (আহমাদ, মুসনাদ, বুখারী ১৯১৪, মুসলিম ১০৮২, সুনানে আরবাআহ; আবূ দাঊদ, তিরমিযী, নাসাঈ ও ইবনে মাজাহ)
রমাযানের ফাযায়েল ও রোযার মাসায়েল
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী