If you're in doubt ask الله.
Forum Staff
Moderator
Generous
ilm Seeker
Uploader
Exposer
HistoryLover
Q&A Master
Salafi User
আল্লাহ তা'আলার দীনের কোনো বিধান একমাত্র সহীহ হাদীছ ছাড়া অন্য কোনো উৎস থেকে নেওয়া জায়েয নেই। দ্বয়ীফ হাদীছ পরিত্যক্ত, আমলযোগ্য নয়। আল্লাহ এই উম্মাহকে সনদের মহত্ব দ্বারা শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন । আর (হাদীছের) সনদ হলো দীনের অন্যতম ভিত্তি, বিধায় সহীহ সনদকে মানতে হবে। আর দুর্বল সনদকে পরিত্যাগ করতে হবে। কোনো মুসলিমের জন্য কোনো হাদীছ থেকে বিধান প্রণয়ন করা ততক্ষণ পর্যন্ত বৈধ নয়, যতক্ষণ পর্যন্ত সে “উক্ত হাদীছের সনদ সহীহ কি না” এই বিষয়টি না জানবে ।
আব্দুল্লাহ বিন আহমাদ ইবনু হাম্বাল (ই'লামুল মুওয়াক্কীঈন এর ৪/১১৭৯ বর্ণনানুযায়ী) বলেছেন: আমি আমার পিতাকে “যার নিকট হাদীছ শাস্ত্রের সংকলিত অনেকগুলো কিতাব আছে, যার দ্বয়ীফ মাতরূক হাদীছ চেনার দক্ষতা ও শক্তিশালী সনদকে দুর্বল সনদ থেকে পৃথক করার যোগ্যতা নেই, তাহলে তার জন্যে কি যেকোনো হাদীছের উপর আমল করা ও যেকোন হাদীছকে গ্রহণ করে সে অনুযায়ী ফাতাওয়া দেওয়া জায়েয আছে? তিনি বললেন: না। সে এভাবে আমল করতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত সে আলেমদের থেকে উক্ত হাদীছগুলোর মধ্যে কোনটি গ্রহণযোগ্য তা জেনে না নিবে । তারপরেই কেবল তার আমলটি সহীহ হবে।
সহীহ মুসলিমের সংকলক ইমাম মুসলিম আত-তাময়ীয গ্রন্থে (২১৮ পৃষ্ঠা) বলেছেন: জেনে রাখো আল্লাহ তোমার উপরে রহম করুন নিশ্চয় হাদীছ শাস্ত্রে দক্ষতা ও হাদীছের সনদসমূহ অর্থাৎ হাদীছ ছহীহ হওয়া বা দুর্বল হওয়া সম্পর্কে জ্ঞানার্জন করাটা বিশেষভাবে আহলুল হাদীছের বৈশিষ্ট্য। কারণ, তারাই সাধারণ বর্ণনাগুলোকে হিফয করে রাখে, তারাই ঐ বর্ণনাগুলো সম্পর্কে অন্যদের তুলনায় ভালো জানে। কারণ, তারা তাদের দীনের ক্ষেত্রে যেই মূলভিত্তির উপর নির্ভর করে, তা হলো ওই সকল সুন্নাহ ও আছার, যেগুলো কালের পরম্পরায় আমাদের নবী – সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর যুগ থেকে আমাদের যুগ পর্যন্ত অবিকলভাবে বর্ণিত হয়ে আসছে ৷
ইবনু রজব ফাদ্বলু ‘ইলমিস সালাফ গ্রন্থে (৫৭ পৃষ্ঠা) বলেছেন: আহলুল হাদীছ ফক্বীহ ও ইমামগণ সহীহ হাদীছের অনুসরণ করে থাকেন, তিনি যে স্থানেই থাকুক না কেন ।
শায়খুল ইসলাম ইবনু তাইমীয়্যাহ মাজমূ' ফাতাওয়া গ্রন্থে (১/২৫০) বলেছেন: শারঈ বিধান প্রণয়নের ক্ষেত্রে এমন দুর্বল হাদীছের উপরে নির্ভর করা জায়েয নেই, যেগুলো হাসানের চেয়েও নিম্নপর্যায়ের।
আব্দুল্লাহ বিন আহমাদ ইবনু হাম্বাল (ই'লামুল মুওয়াক্কীঈন এর ৪/১১৭৯ বর্ণনানুযায়ী) বলেছেন: আমি আমার পিতাকে “যার নিকট হাদীছ শাস্ত্রের সংকলিত অনেকগুলো কিতাব আছে, যার দ্বয়ীফ মাতরূক হাদীছ চেনার দক্ষতা ও শক্তিশালী সনদকে দুর্বল সনদ থেকে পৃথক করার যোগ্যতা নেই, তাহলে তার জন্যে কি যেকোনো হাদীছের উপর আমল করা ও যেকোন হাদীছকে গ্রহণ করে সে অনুযায়ী ফাতাওয়া দেওয়া জায়েয আছে? তিনি বললেন: না। সে এভাবে আমল করতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত সে আলেমদের থেকে উক্ত হাদীছগুলোর মধ্যে কোনটি গ্রহণযোগ্য তা জেনে না নিবে । তারপরেই কেবল তার আমলটি সহীহ হবে।
সহীহ মুসলিমের সংকলক ইমাম মুসলিম আত-তাময়ীয গ্রন্থে (২১৮ পৃষ্ঠা) বলেছেন: জেনে রাখো আল্লাহ তোমার উপরে রহম করুন নিশ্চয় হাদীছ শাস্ত্রে দক্ষতা ও হাদীছের সনদসমূহ অর্থাৎ হাদীছ ছহীহ হওয়া বা দুর্বল হওয়া সম্পর্কে জ্ঞানার্জন করাটা বিশেষভাবে আহলুল হাদীছের বৈশিষ্ট্য। কারণ, তারাই সাধারণ বর্ণনাগুলোকে হিফয করে রাখে, তারাই ঐ বর্ণনাগুলো সম্পর্কে অন্যদের তুলনায় ভালো জানে। কারণ, তারা তাদের দীনের ক্ষেত্রে যেই মূলভিত্তির উপর নির্ভর করে, তা হলো ওই সকল সুন্নাহ ও আছার, যেগুলো কালের পরম্পরায় আমাদের নবী – সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর যুগ থেকে আমাদের যুগ পর্যন্ত অবিকলভাবে বর্ণিত হয়ে আসছে ৷
ইবনু রজব ফাদ্বলু ‘ইলমিস সালাফ গ্রন্থে (৫৭ পৃষ্ঠা) বলেছেন: আহলুল হাদীছ ফক্বীহ ও ইমামগণ সহীহ হাদীছের অনুসরণ করে থাকেন, তিনি যে স্থানেই থাকুক না কেন ।
শায়খুল ইসলাম ইবনু তাইমীয়্যাহ মাজমূ' ফাতাওয়া গ্রন্থে (১/২৫০) বলেছেন: শারঈ বিধান প্রণয়নের ক্ষেত্রে এমন দুর্বল হাদীছের উপরে নির্ভর করা জায়েয নেই, যেগুলো হাসানের চেয়েও নিম্নপর্যায়ের।