রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) অধিকাংশ সময় দীর্ঘ জামা তথা প্রচলিত জুববার মত পোষাক পরিধান করতেন (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/৪৩০৫)। তবে ক্বামীছ ও পায়জামাও রাসূল (ছাঃ) মাঝে-মধ্যে পরিধান করেছেন (সাফারেনী, গেযাউল আলবাব ২/২৪১)। বরং ক্বামীছ রাসূল (ছাঃ)-এর অন্যতম প্রিয় পোষাক ছিল (তিরমিযী হা/১৭৬২; ছহীহুত তারগীব হা/২০২৮)। সুতরাং প্রচলিত জুববা বা পাঞ্জাবী সবই সুন্নাতী পোষাকের অন্তর্ভুক্ত এবং এগুলো তাক্বওয়ার পোষাক হিসাবে গণ্য।
কেননা এতে অধিকতর শালীনতা রয়েছে। আর আল্লাহ তাক্বওয়ার পোষাক পরিধানের নির্দেশ দিয়েছেন (আ‘রাফ ৭/২৬)। তবে সর্বাবস্থায় লেবাস সম্পর্কে নিম্নোক্ত মূলনীতিগুলি মনে রাখতে হবে- (১) পোষাক পরিধানের উদ্দেশ্য থাকবে দেহকে আবৃত করা।
যেন পোষাক পরা সত্ত্বেও লজ্জাস্থান সমূহ অন্যের চোখে প্রকট হয়ে না ওঠে (মুসলিম, মিশকাত হা/৩৫২৪ ‘ক্বিছাছ’ অধ্যায়)।
(২) ভিতরে-বাইরে তাক্বওয়াশীল হ’তে হবে। এজন্য ঢিলাঢালা, শালীন ও পরিচ্ছন্ন পোষাক পরিধান করতে হবে (মুসলিম, মিশকাত হা/৫১০৮ ‘আদাব’ অনুচ্ছেদ; তিরমিযী, মিশকাত হা/৪৩৫০ লিবাস’ অধ্যায়; আহমাদ প্রভৃতি, মিশকাত হা/৪৩৩৭)।
(৩) পোষাক যেন অমুসলিমদের সাদৃশ্যপূর্ণ না হয় (আহমাদ প্রভৃতি; মিশকাত হা/৪৩৪৭)।
(৪) পোষাকে যেন অহংকার প্রকাশ না পায়। এজন্য পুরুষ যেন সোনা ও রেশম পরিধান না করে এবং টাখনুর নীচে কাপড় না রাখে (আবূদাঊদ প্রভৃতি; মিশকাত হা/৪৩৪৬)।
আত তাহরীক
কেননা এতে অধিকতর শালীনতা রয়েছে। আর আল্লাহ তাক্বওয়ার পোষাক পরিধানের নির্দেশ দিয়েছেন (আ‘রাফ ৭/২৬)। তবে সর্বাবস্থায় লেবাস সম্পর্কে নিম্নোক্ত মূলনীতিগুলি মনে রাখতে হবে- (১) পোষাক পরিধানের উদ্দেশ্য থাকবে দেহকে আবৃত করা।
যেন পোষাক পরা সত্ত্বেও লজ্জাস্থান সমূহ অন্যের চোখে প্রকট হয়ে না ওঠে (মুসলিম, মিশকাত হা/৩৫২৪ ‘ক্বিছাছ’ অধ্যায়)।
(২) ভিতরে-বাইরে তাক্বওয়াশীল হ’তে হবে। এজন্য ঢিলাঢালা, শালীন ও পরিচ্ছন্ন পোষাক পরিধান করতে হবে (মুসলিম, মিশকাত হা/৫১০৮ ‘আদাব’ অনুচ্ছেদ; তিরমিযী, মিশকাত হা/৪৩৫০ লিবাস’ অধ্যায়; আহমাদ প্রভৃতি, মিশকাত হা/৪৩৩৭)।
(৩) পোষাক যেন অমুসলিমদের সাদৃশ্যপূর্ণ না হয় (আহমাদ প্রভৃতি; মিশকাত হা/৪৩৪৭)।
(৪) পোষাকে যেন অহংকার প্রকাশ না পায়। এজন্য পুরুষ যেন সোনা ও রেশম পরিধান না করে এবং টাখনুর নীচে কাপড় না রাখে (আবূদাঊদ প্রভৃতি; মিশকাত হা/৪৩৪৬)।
আত তাহরীক