কোন সন্দেহ, কথা বা কাজের ফলে যদি কোন রোযাদার মুরতাদ্দ্ (কাফের) হয়ে যায় (নাঊযু বিল্লাহি মিন যালিক), তাহলে সকলের মতে তার রোযা বাতিল হয়ে যাবে। অতঃপর সে যদি তওবা করে পুনরায় মুসলিম হয়, তাহলে ঐ রোযা তাকে কাযা করতে হবে; যদিও সে ঐ দিনে রোযা নষ্টকারী কোন জিনিস ব্যবহার না করে। যেহেতু খোদ মুরতাদ্দ্ হওয়াটাই একটি রোযা নষ্টকারী কর্ম। তাতে সে কুফরী কোন বিশ্বাসের ফলে মুরতাদ্দ্ হোক অথবা কুফরী কোন সন্দেহ করার ফলে, আল্লাহ ও তদীয় রসূল কিংবা দ্বীনের কোন অংশ নিয়ে ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ করে কুফরী কথা বলে মুরতাদ্দ্ হোক অথবা তা না করে যে কোন প্রকার কুফরী মন্তব্য করে। আর যদিও তার ও তার বাপের নামখানি মুসলিমের তবুও তার সকল ইবাদত প্রত্যাখ্যাত।[1]
[1] (দ্রঃ আহকামুস সাওমি অল-ই’তিকাফ, আবূ সারী মঃ আব্দুল হাদী ৮৩পৃঃ)
রমাযানের ফাযায়েল ও রোযার মাসায়েল
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী