উত্তর: যে কোনো কারণে কোনো ব্যক্তি ইচ্ছাকৃত বমি করলে তাকে সে দিনের কাযা আদায় করতে হবে। আর যদি রোজাদারের অনিচ্ছায় বমি হয় তবে তাকে ঐ দিনের রোজা কাযা করতে হবে না।
হাদীসে এসেছে, আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোন লোকের রোযা থাকাবস্থায় বমি হলে সে লোককে ঐ রোযার কাযা আদায় করতে হবে না। কিন্তু কোন লোক ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করলে তাকে কাযা রোযা আদায় করতে হবে। (জামে তিরমিজি, হা. ৭২০)
সূত্র: 'প্রশ্নোত্তরে সিয়াম' বই থেকে, পৃ: ৪১; আত তাওহীদ প্রকাশনী, মূল লেখক- সৌদি স্থায়ী ফতোয়া কমিটির প্রাক্তন সদস্য ড. জিবরীন (রাহি.)
হাদীসে এসেছে, আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোন লোকের রোযা থাকাবস্থায় বমি হলে সে লোককে ঐ রোযার কাযা আদায় করতে হবে না। কিন্তু কোন লোক ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করলে তাকে কাযা রোযা আদায় করতে হবে। (জামে তিরমিজি, হা. ৭২০)
সূত্র: 'প্রশ্নোত্তরে সিয়াম' বই থেকে, পৃ: ৪১; আত তাওহীদ প্রকাশনী, মূল লেখক- সৌদি স্থায়ী ফতোয়া কমিটির প্রাক্তন সদস্য ড. জিবরীন (রাহি.)