Habib Bin Tofajjal
If you're in doubt ask الله.
Forum Staff
Moderator
Generous
ilm Seeker
Uploader
Exposer
HistoryLover
Q&A Master
Salafi User
- Joined
- Nov 25, 2022
- Threads
- 689
- Comments
- 1,229
- Solutions
- 17
- Reactions
- 7,184
- Thread Author
- #1
শায়খুল ইসলাম মাজমূ' ফাতাওয়া গ্রন্থে (১৯/২৩৬) বলেছেন: বিধায় আল্লাহ যেসকল বস্তুর নাম সাধারণভাবে বর্ণনা করেছেন এবং সেই বস্তুগুলোর সঙ্গে আদেশ, নিষেধ ও হালাল, হারামসহ যেই বিধিমালা সংযুক্ত করেছেন, সেই বিধিগুলোর ব্যাপারে কারোর এই অধিকার নেই যে, সে আল্লাহ ও তাঁর রসূলের পক্ষ থেকে কোনো নির্দেশনা ছাড়াই সেগুলোকে সীমাবদ্ধ বা নির্দিষ্ট করে।
এর মধ্যে অন্যতম হলো পানির নাম কুরআন ও সুন্নাহে সাধারণভাবে বর্ণনা করা হয়েছে এবং নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সেটাকে পবিত্র ও অপবিত্র এভাবে দুই ভাগে ভাগ করেননি, বিধায় এমন বিভক্তিকরণ কুরআন সুন্নাহ এর বিপরীত। এর আরেকটি দৃষ্টান্ত হলো হায়েয এর নাম, যেই নামের সঙ্গে আল্লাহ অনেকগুলো বিধি কুরআন ও সুন্নাহে সংযুক্ত করেছেন, কিন্তু এর কোনো সর্বোচ্চ বা সর্বনিম্ন সীমা নির্ধারণ করে দেননি, এবং দুই হায়েযের মধ্যবর্তী কোনো পবিত্রতার সময়কাল এর কথাও বর্ণনা করেননি যদিও উম্মত এই বিষয়ে ব্যাপকভাবে দুর্যোগের শিকার হয়ে থাকে এবং এই বিষয়টি উল্লেখ করা তাদের চাহিদার দাবি ছিল।
এরপরে (২৪৩ পৃষ্ঠা) তিনি বলেছেন: আল্লাহ ও তাঁর রসূল কছর ও ছিয়াম না রাখা সফরের সাথে সংযুক্ত করেছেন এবং এই সফরকে কোনো দুরত্বের সঙ্গে সীমাবদ্ধ করে দেননি। আর দীর্ঘ আর অল্প দূরত্বের মাঝে কোনো তফাৎ নেই। যদি সফরের কোনো নির্দিষ্ট দূরত্ব থাকত, তাহলে আল্লাহ ও তাঁর রসূল অবশ্যই তা বর্ণনা করতেন। অভিধানেও এর কোনো দূরত্বের কথা উল্লেখ নেই। তাই ভাষাবিদগণ যেটাকে সফর বলবেন, সেটাই সফর হবে, সেখানে ক্বছুর ও ছিয়াম না রাখার বিধান প্রযোজ্য হবে। এমনটি কিতাব ও সুন্নাহ নির্দেশ করে।
এর মধ্যে অন্যতম হলো পানির নাম কুরআন ও সুন্নাহে সাধারণভাবে বর্ণনা করা হয়েছে এবং নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সেটাকে পবিত্র ও অপবিত্র এভাবে দুই ভাগে ভাগ করেননি, বিধায় এমন বিভক্তিকরণ কুরআন সুন্নাহ এর বিপরীত। এর আরেকটি দৃষ্টান্ত হলো হায়েয এর নাম, যেই নামের সঙ্গে আল্লাহ অনেকগুলো বিধি কুরআন ও সুন্নাহে সংযুক্ত করেছেন, কিন্তু এর কোনো সর্বোচ্চ বা সর্বনিম্ন সীমা নির্ধারণ করে দেননি, এবং দুই হায়েযের মধ্যবর্তী কোনো পবিত্রতার সময়কাল এর কথাও বর্ণনা করেননি যদিও উম্মত এই বিষয়ে ব্যাপকভাবে দুর্যোগের শিকার হয়ে থাকে এবং এই বিষয়টি উল্লেখ করা তাদের চাহিদার দাবি ছিল।
এরপরে (২৪৩ পৃষ্ঠা) তিনি বলেছেন: আল্লাহ ও তাঁর রসূল কছর ও ছিয়াম না রাখা সফরের সাথে সংযুক্ত করেছেন এবং এই সফরকে কোনো দুরত্বের সঙ্গে সীমাবদ্ধ করে দেননি। আর দীর্ঘ আর অল্প দূরত্বের মাঝে কোনো তফাৎ নেই। যদি সফরের কোনো নির্দিষ্ট দূরত্ব থাকত, তাহলে আল্লাহ ও তাঁর রসূল অবশ্যই তা বর্ণনা করতেন। অভিধানেও এর কোনো দূরত্বের কথা উল্লেখ নেই। তাই ভাষাবিদগণ যেটাকে সফর বলবেন, সেটাই সফর হবে, সেখানে ক্বছুর ও ছিয়াম না রাখার বিধান প্রযোজ্য হবে। এমনটি কিতাব ও সুন্নাহ নির্দেশ করে।
তাওদ্বীহু উছূলিল ফিক্বহ
- শাইখ যাকারীয়া ইবনে গুলাম ক্বাদীর পাকিস্থানী
* উসুলুল ফিকহ উস্তাযদের নিকট পড়ুন
- শাইখ যাকারীয়া ইবনে গুলাম ক্বাদীর পাকিস্থানী
* উসুলুল ফিকহ উস্তাযদের নিকট পড়ুন