মোবাইল ফোনে দু‘আ বা কুরআনের আয়াত রিংটোন হিসাবে ব্যবহার করা যাবে না। কারণ এতে মর্যাদার হানি হয়। অথচ আল্লাহর নিদর্শনগুলোর সম্মান রক্ষা করা আবশ্যক।
আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
‘আল্লাহর নিদর্শনসমূহকে সম্মান প্রদর্শন করা অন্তরের তাক্বওয়ার অন্তর্ভুক্ত’ (সূরা আল-হজ্জ : ৩২)।
অনুরূপ হারাম গান বাজনা সম্বলিত রিংটোনও ব্যবহার করা যাবে না। এ ব্যাপারে শায়খ ছালেহ আল-ফাওযান (হাফিযাহুল্লাহ)-কে জিজ্ঞেস করা হলে জবাবে তিনি বলেন, ‘মোবাইলের রিংটোন হিসাবে যিকিরসমূহ, বিশেষ করে কুরআনের আয়াত ব্যবহার করা জায়েয নয়। এ ক্ষেত্রে সাধারণ রিংটোন ব্যবহার করা যেতে পারে, যা গান-বাজনা সম্বলিত নয়। যেমন ঘড়ির এলার্ম বা হালকা ঘণ্টা ইত্যাদি। আর এর পরিবর্তে যিকর, কুরআনের আয়াত এবং আযানকে রিংটোন হিসাবে ব্যবহার করা সীমালংঘনের অন্তর্ভুক্ত। এর মাধ্যমে কুরআন এবং যিকরের অবমাননা হয়’ (حكم جعل دعاء بدلا من نغمة الجوال - الإسلام سؤال وجواب
আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
وَ مَنۡ یُّعَظِّمۡ شَعَآئِرَ اللّٰہِ فَاِنَّہَا مِنۡ تَقۡوَی الۡقُلُوۡبِ
‘আল্লাহর নিদর্শনসমূহকে সম্মান প্রদর্শন করা অন্তরের তাক্বওয়ার অন্তর্ভুক্ত’ (সূরা আল-হজ্জ : ৩২)।
অনুরূপ হারাম গান বাজনা সম্বলিত রিংটোনও ব্যবহার করা যাবে না। এ ব্যাপারে শায়খ ছালেহ আল-ফাওযান (হাফিযাহুল্লাহ)-কে জিজ্ঞেস করা হলে জবাবে তিনি বলেন, ‘মোবাইলের রিংটোন হিসাবে যিকিরসমূহ, বিশেষ করে কুরআনের আয়াত ব্যবহার করা জায়েয নয়। এ ক্ষেত্রে সাধারণ রিংটোন ব্যবহার করা যেতে পারে, যা গান-বাজনা সম্বলিত নয়। যেমন ঘড়ির এলার্ম বা হালকা ঘণ্টা ইত্যাদি। আর এর পরিবর্তে যিকর, কুরআনের আয়াত এবং আযানকে রিংটোন হিসাবে ব্যবহার করা সীমালংঘনের অন্তর্ভুক্ত। এর মাধ্যমে কুরআন এবং যিকরের অবমাননা হয়’ (حكم جعل دعاء بدلا من نغمة الجوال - الإسلام سؤال وجواب
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: