প্রশ্ন: শরী‘আতে মৃত ব্যক্তির নামের শেষে (রহঃ) যোগ করার ক্ষেত্রে বিশেষ কোন মাপকাঠি আছে কি? যেকোন মৃত মুসলিমের নামের শেষে ‘রহেমাহুল্লাহ’ যোগ করা যাবে কি?
উত্তর: কোন নেককার মৃত মুসলিম ব্যক্তির নামের শেষে ‘রহেমাহুল্লাহ’ (আল্লাহ তার প্রতি দয়া কর) বলা যাবে। এটি বান্দার জন্য অপর বান্দার দো‘আ। তবে ইসলামী পরিভাষায় সকল নবীর নামের শেষে ‘আলাইহিস সালাম’ (আঃ) বলা হয়। কিন্তু শেষনবীর নামের শেষে ‘ছাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ (ছাঃ) বলা হয়।
একইভাবে ছাহাবায়ে কেরামের নামের শেষে ‘রাযিয়াল্লাহু আনহু’ (রাঃ) এবং পরবর্তী যুগের শ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিছ-মুজতাহিদ এবং সালাফ ওলামায়ে কেরামের নামের শেষে ‘রহেমাহুল্লাহ’ (রহঃ) দো‘আ সূচক বাক্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এর দ্বারা মর্যাদাগত পার্থক্য বুঝানো হয়। অতএব যেকোন মুসলিম মৃত ব্যক্তির নামের শেষে (রহঃ) যুক্ত না করাই উত্তম। তাতে পূর্ববর্তী শ্রেষ্ঠ বিদ্বানগণ থেকে পার্থক্য করা সহজ হয়।
আত তাহরীক
উত্তর: কোন নেককার মৃত মুসলিম ব্যক্তির নামের শেষে ‘রহেমাহুল্লাহ’ (আল্লাহ তার প্রতি দয়া কর) বলা যাবে। এটি বান্দার জন্য অপর বান্দার দো‘আ। তবে ইসলামী পরিভাষায় সকল নবীর নামের শেষে ‘আলাইহিস সালাম’ (আঃ) বলা হয়। কিন্তু শেষনবীর নামের শেষে ‘ছাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ (ছাঃ) বলা হয়।
একইভাবে ছাহাবায়ে কেরামের নামের শেষে ‘রাযিয়াল্লাহু আনহু’ (রাঃ) এবং পরবর্তী যুগের শ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিছ-মুজতাহিদ এবং সালাফ ওলামায়ে কেরামের নামের শেষে ‘রহেমাহুল্লাহ’ (রহঃ) দো‘আ সূচক বাক্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এর দ্বারা মর্যাদাগত পার্থক্য বুঝানো হয়। অতএব যেকোন মুসলিম মৃত ব্যক্তির নামের শেষে (রহঃ) যুক্ত না করাই উত্তম। তাতে পূর্ববর্তী শ্রেষ্ঠ বিদ্বানগণ থেকে পার্থক্য করা সহজ হয়।
আত তাহরীক