মসজিদ নির্মাণের জন্য অর্থ আদায়কালে লোকদেরকে হালাল উপার্জন থেকে দান করতে উৎসাহিত করা মুস্তাহাব। কেননা আল্লাহ পবিত্র জিনিস ছাড়া কবুল করেন না (মুসলিম হা/১০১৫)। তবে কেউ যদি তার হারাম উপার্জন যেমন সূদ, ঘুষ, ব্যাংকে চাকুরীর বেতন ইত্যাদির টাকা দান করে মসজিদ নির্মাণে সহায়তা করে তাহ’লে তা গ্রহণে কোন দোষ নেই।
কারণ হ’তে পারে সে হারাম থেকে মুক্তি লাভের নিয়তে উক্ত টাকা দ্বারা মসজিদ নির্মাণে সহযোগিতা করেছে (উছায়মীন, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ১২/৩০৪; আশ-শারহুল মুমতে‘ ৪/৩৪৪)।
তবে এই দানের কারণে সে কোন ছওয়াব পাবে না এবং হারাম পন্থায় উপার্জনের জন্য সে নিজেই দায়ী হবে, দান গ্রহণকারী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান নয় (ইবনু তায়মিয়া, মাজমূ‘উল ফাতাওয়া ২৮/২৮৩)। সুতরাং এক্ষেত্রে হালাল-হারাম জেনে নেওয়া আবশ্যক নয় এবং হারাম টাকা জানার পর তা ফেরৎ দেয়াও যরূরী নয়।
আত তাহরীক
কারণ হ’তে পারে সে হারাম থেকে মুক্তি লাভের নিয়তে উক্ত টাকা দ্বারা মসজিদ নির্মাণে সহযোগিতা করেছে (উছায়মীন, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ১২/৩০৪; আশ-শারহুল মুমতে‘ ৪/৩৪৪)।
তবে এই দানের কারণে সে কোন ছওয়াব পাবে না এবং হারাম পন্থায় উপার্জনের জন্য সে নিজেই দায়ী হবে, দান গ্রহণকারী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান নয় (ইবনু তায়মিয়া, মাজমূ‘উল ফাতাওয়া ২৮/২৮৩)। সুতরাং এক্ষেত্রে হালাল-হারাম জেনে নেওয়া আবশ্যক নয় এবং হারাম টাকা জানার পর তা ফেরৎ দেয়াও যরূরী নয়।
আত তাহরীক