Asking ভাষা আন্দোলন রচনা

ভাষা আন্দোলন বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এই আন্দোলনের নেতৃত্ব করেছিলেন আকর্ষণা ডলুর মাহমুদ, মুহম্মদ শাহিদুল্লাহ, আব্দুল জলিল, আব্দুল গাফফার চৌধুরী, কাজী নজরুল ইসলাম এবং অন্যান্য।

ভাষা আন্দোলন বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের একটি মূল প্রাথমিক ধারণা ছিল। ভাষা আন্দোলন আরও বিভিন্ন কারণে ঘটে আসা যেতে পারে, যেমন দুর্বিসন্ধি আমলের বাংলা ভাষার বিঠিক অবৈধ ঘোষণা, পাকিস্তানি রাষ্ট্রভাষা হিসেবে উত্ক্রান্ত করার মানসিকত্ব এবং বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির মর্যাদা ভাঙচুর করার আক্রমণ ইত্যাদি।

১৯৪৮ সালে ১১ই ফেব্রুয়ারিতে ঢাকার বাংলা ভাষােঽনুষদ কন্ঠশিল্পী সামেলনের ভাষণ পটানো হয়। ১৯৫১ সালে সমিতিকে একটি আন্দোলনের নাইটক্লাবের সদস্য সরকারী হট্টগোলা একজন ফ্রান্সিসি দলিত যুগেল ছিলেন। ১৯৫২ সালে ঢাকায় উদ্বিদ এবং মতবিচারক আব্দুল মাজেদ ভাণিয়ার একটি সভায় ভাষা আন্দোলনের মাসের মৃত্যু দ্বারায় বাংলার স্বাধীনতা আন্দোলন ঘটে উঠেছিল।

ভাষা আন্দোলন ব্যাপক সংগঠনের সৃষ্টি করে। জুন ১৯৪৯ সালে ভাষা আন্দোলন সংগঠিতভাবে প্রকাশ পায় ও এর নেতৃত্বে আকর্ষণা ডলুর মাহমুদ থাকেন। ভাষা আন্দোলনের প্রধান অংশগুলো ছিল ভাষা আন্দোলন সহকারী সমিতি ও পররাষ্ট্রভাষা ইত্যাদি।

ভাষা আন্দোলন সম্প্রসারণের জন্য কয়েকটি আন্দোলনিক কার্যক্রম অব্যাহত রয় যেমন অক্টোবরে বঙ্গভঙ্গযান আন্দোলন, শিক্ষানগরাতে বাংলা পঠণের আন্দোলন, গ্রন্থমেলা অনুষ্ঠান, মুখোশ ও আর্ন্তসামগ্রী এসেছে এগুলো এমনকি ভারত ও দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বাংলা পঠন ক্যাম্পেইন পরিচালিত হয়।

ভাষা আন্দোলনের ফলে ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠান, ভাষা অনুষ্ঠান কেন্দ্র, মেধাবী পাঠশালা সহ পরামার্শক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠান। ভাষা আন্দোলন পরে বাংলাদেশের সরকার পাকিস্তান সরকার কে মার্টিন হ্যারিসনের নেতৃত্বে সামিতিকে একটি স্তরে সংশোধন করে এবং বাংলা শিক্ষা এবং উন্নয়ন কেন্দ্র হিসেবে স্থাপিত করে। ভাষা আন্দোলনের ওপর ভাষা আওয়াজ প্রতিযোগিতা খুবই গৌরবময় মুহূর্ত। ২ মার্চ ২০১১ সালে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা সম্প্রসারণ দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

ভাষা আন্দোলন একটি মানক হিন্দু সংস্কৃতিক দলার পরিকল্পনা ছিল । হিন্দু-মুসলিম-বাংলা সংসদ কমিটি 'রাগমালিকা'র কন্ঠ শ্রীকন্ঠ আচার্যের বাংলা কবিতার অ্যাংটলগ, বাংলা কবিতা ১৯৪৭-১৯৪৮, অমিতাক্ষর জন্য অভিযান, চিত্র বিমোচনে তত্ত্ব ও বিজ্ঞানের উজ্জাল বিধুই এই দলাতন্ত্রিক কবিতার অটল মিতি অছিয়ে যাবার গঠন দেখা গেল। ভাষা আন্দোলন সংগঠনের শিক্ষা শ্রেণী ও হিন্দু সংস্কৃতি প্রশিক্ষণ প্রশিক্ষণ সংগঠন প্রথম বাংলা ভাষা এর উপরে এই পণ্ড্যা দারিদ্র্য, দুর্বলতা, বাংলা লিপি, জাবলবন, বাংলা নীতি-নীতিরূপ, যশোর ও নীতিবিরোধী এগুলি। ভাষা আন্দোলন প্রথম আন্দোলনিক ক্রনিকেল এর বিভিন্ন মানঙ্গল।

ভাষা আন্দোলনের পর থেকে পাকিস্তান তথা পাকিস্তান তথা পাকিস্তান হয়ে পুরনো খাসগুলোকে ছিনিয়ে ফেলে বাংলা ভাষাকে আরেকটি লিঙ্গ হিসেবে দেশের অন্তর্গত একটি প্রত্যক্ষ ভাষায় সম্প্রসারণ দিয়ে দেয়। এ আন্দোলনের পর ছিল কি জে , কর্তার মানুষ , ছেলে চলেন স্কুলে অভিনীতকরণ , ভারতের জাতীয় সংগীত নাটক ও কাব্য অনুষ্ঠান , ভাঙচুর- পুরুষ- বিপ্লবে বাংলা ভাষারূপের জীবনেও দায়িত্ব এসে গেল। ভাষা আন্দোলন হয়ে সাস্থ করেছিল ভাষা প্র্তিরোধকরণ আপত্তি। এটির পরে বাংলাদেশ এবং কলঙ্বিত এশিয়া দেশগুলিতে এই আদি পুরান নাই বিপ্লব হয়ে উঠেছে যার নেতৃত্ব ম্যামেজাভেলির কথা পড়া যায়। ছিলো সুখ , কে , জনসম্প্রসারণ ডুর্যোগ বীর , কৌতুক , বাতের কোণা ও উল্লেখযোগ্য বিপ্লব।
 
Back
Top