উত্তর : প্রথমতঃ নিয়ত বিশুদ্ধ করতে হবে। কারণ বান্দা কোন সৎ কাজের দৃঢ় নিয়ত করে থাকলে আল্লাহ তাকে অবশ্যই পথ দেখাবেন (আনকাবূত ২৯/৬৯)।
দ্বিতীয়তঃ ফজর সালাত জামা‘আতে আদায়ের গুরুত্ব সম্পর্ক সচেতন থাকতে হবে। কারণ এতে যেমন সারা রাত জেগে ইবাদত করার ছওয়াব পাওয়া যায়, তেমনি জামা‘আতে সালাত আদায়কারী ব্যক্তি সারা দিনের জন্য আল্লাহর যিম্মায় চলে যায় (মুসলিম হা/৬৫৬, ৬৫৭; মিশকাত হা/৬৩০, ৬২৭)।
তৃতীয়তঃ রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে যেতে হবে। কারণ রাসূল (ﷺ) এশার পর (বিনা প্রয়োজনে) জেগে থাকাটা অপসন্দ করতেন (বুখারী হা/৫৬৮; মিশকাত হা/৫৮৭)।
চতুর্থতঃ রাতে ঘুমানোর পূর্বে ওযূ করবে এবং সূরা নাস, ফালাক, ইখলাছ তিন বার করে ও একবার আয়াতুল কুরসী পাঠ করে ঘুমাবে। উপরোক্ত আমলগুলো করলে নিয়মিত জামা‘আতের সাথে সালাত আদায় করতে পারবে ইনশাআল্লাহ।
দ্বিতীয়তঃ ফজর সালাত জামা‘আতে আদায়ের গুরুত্ব সম্পর্ক সচেতন থাকতে হবে। কারণ এতে যেমন সারা রাত জেগে ইবাদত করার ছওয়াব পাওয়া যায়, তেমনি জামা‘আতে সালাত আদায়কারী ব্যক্তি সারা দিনের জন্য আল্লাহর যিম্মায় চলে যায় (মুসলিম হা/৬৫৬, ৬৫৭; মিশকাত হা/৬৩০, ৬২৭)।
তৃতীয়তঃ রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে যেতে হবে। কারণ রাসূল (ﷺ) এশার পর (বিনা প্রয়োজনে) জেগে থাকাটা অপসন্দ করতেন (বুখারী হা/৫৬৮; মিশকাত হা/৫৮৭)।
চতুর্থতঃ রাতে ঘুমানোর পূর্বে ওযূ করবে এবং সূরা নাস, ফালাক, ইখলাছ তিন বার করে ও একবার আয়াতুল কুরসী পাঠ করে ঘুমাবে। উপরোক্ত আমলগুলো করলে নিয়মিত জামা‘আতের সাথে সালাত আদায় করতে পারবে ইনশাআল্লাহ।
সূত্র: আত-তাহরীক।
Last edited: