Doing Automated Jobs
উত্তর : জিহ্বা ও ঠোঁট না নাড়িয়ে মনে মনে কুরআন তেলাওয়াত করলে কোন নেকী পাওয়া যাবে না। তবে কুরআন নিয়ে গবেষণার কারণে তাকে নেকী দেয়া হবে। কুরআন তেলাওয়াত নিঃসন্দেহে যিকির। আর যিকির কয়েকভাবে হতে পারে। যেমন অন্তরের মাধ্যমে- আয়াত নিয়ে গবেষণা করা, আল্লাহকে ভয় করা, ভালবাসা, ভরসা করা, ক্ষমতা সম্পর্কে সচেতন থাকা ইত্যাদি। জিহ্বা দ্বারা- আযান, ছালাত, কুরআন তেলাওয়াত, তাবলীগ, খুৎবা, সকাল-সন্ধ্যার দু‘আ ইত্যাদি (মাজমূঊ ফাতাওয়া, ১০ম খণ্ড, পৃ. ৫৬৬)।
ইমাম কাসানী (রাহিমাহুল্লাহ)-কে মনে মনে কুরআন তেলাওয়াতের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, একে কুরআন তেলাওয়াত বলা যাবে না। তুমি কি দেখনা কোন সক্ষম মুছল্লী যদি জিহ্বা নাড়িয়ে কুরআন তেলাওয়াত না করে তার ছালাত হবে না (বাদায়েঈ, ৪র্থ খণ্ড, পৃ. ১১৮)। শায়খ ছালেহ আল-উছায়মীন (রাহিমাহুল্লাহ)-কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল একই বিষয়ে- তিনি বলেন, ‘কিরাআত বা পড়া অবশ্যই জিহ্বা দ্বারা হতে হবে যদিও তা নিঃশব্দে হয় (ফাতাওয়া ইবনু উছায়মীন, ১৩তম খণ্ড, পৃ. ১৫৬)।
সূত্র: মাসিক আল-ইখলাছ।
ইমাম কাসানী (রাহিমাহুল্লাহ)-কে মনে মনে কুরআন তেলাওয়াতের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, একে কুরআন তেলাওয়াত বলা যাবে না। তুমি কি দেখনা কোন সক্ষম মুছল্লী যদি জিহ্বা নাড়িয়ে কুরআন তেলাওয়াত না করে তার ছালাত হবে না (বাদায়েঈ, ৪র্থ খণ্ড, পৃ. ১১৮)। শায়খ ছালেহ আল-উছায়মীন (রাহিমাহুল্লাহ)-কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল একই বিষয়ে- তিনি বলেন, ‘কিরাআত বা পড়া অবশ্যই জিহ্বা দ্বারা হতে হবে যদিও তা নিঃশব্দে হয় (ফাতাওয়া ইবনু উছায়মীন, ১৩তম খণ্ড, পৃ. ১৫৬)।
সূত্র: মাসিক আল-ইখলাছ।