Doing Automated Jobs
উত্তর : শারীরিক, অর্থনৈতিক ও ইনছাফ রক্ষার ব্যাপারে ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যক্তির জন্য
একাধিক বিবাহ করা উত্তম। কেননা একজন স্ত্রীর প্রতি ইহসান, শিক্ষাদান ও ভরণ-পোষণের ফলে যে নেকী অর্জিত হয়, একাধিক স্ত্রীর ক্ষেত্রে সে অনুপাতে নেকী বেশী হয় (উছায়মীন, ফাতাওয়া নূরুন আলাদ দারব)। তবে উপরোক্ত শর্তাবলী পূরণে অক্ষম ব্যক্তিদের জন্য একজন স্ত্রীর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকাই উত্তম। আল্লাহ বলেন, ‘...তাহ’লে অন্য মেয়েদের মধ্য থেকে যাদের তোমরা ভাল মনে কর দুই, তিন বা চারটি পর্যন্ত বিবাহ করতে পার। কিন্তু যদি তোমরা তাদের মধ্যে ন্যায়বিচার করতে পারবে না বলে ভয় কর, তাহ’লে মাত্র একটি বিবাহ কর...’ (নিসা ৪/০৩)। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, ‘তোমরা অধিক সোহাগিনী ও অধিক সন্তানদায়িনী মহিলাকে বিবাহ কর। কারণ আমি ক্বিয়ামতের দিন তোমাদের সংখ্যাধিক্য নিয়ে গর্ব করব’ (আবুদাঊদ হা/২০৫০; মিশকাত হা/৩০৯১ সনদ ছহীহ)।
সূত্র: মাসিক আত-তাহরীক।
একাধিক বিবাহ করা উত্তম। কেননা একজন স্ত্রীর প্রতি ইহসান, শিক্ষাদান ও ভরণ-পোষণের ফলে যে নেকী অর্জিত হয়, একাধিক স্ত্রীর ক্ষেত্রে সে অনুপাতে নেকী বেশী হয় (উছায়মীন, ফাতাওয়া নূরুন আলাদ দারব)। তবে উপরোক্ত শর্তাবলী পূরণে অক্ষম ব্যক্তিদের জন্য একজন স্ত্রীর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকাই উত্তম। আল্লাহ বলেন, ‘...তাহ’লে অন্য মেয়েদের মধ্য থেকে যাদের তোমরা ভাল মনে কর দুই, তিন বা চারটি পর্যন্ত বিবাহ করতে পার। কিন্তু যদি তোমরা তাদের মধ্যে ন্যায়বিচার করতে পারবে না বলে ভয় কর, তাহ’লে মাত্র একটি বিবাহ কর...’ (নিসা ৪/০৩)। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, ‘তোমরা অধিক সোহাগিনী ও অধিক সন্তানদায়িনী মহিলাকে বিবাহ কর। কারণ আমি ক্বিয়ামতের দিন তোমাদের সংখ্যাধিক্য নিয়ে গর্ব করব’ (আবুদাঊদ হা/২০৫০; মিশকাত হা/৩০৯১ সনদ ছহীহ)।
সূত্র: মাসিক আত-তাহরীক।