Doing Automated Jobs
উত্তর : জিনদের এসব কর্মকান্ডের সত্যতা রয়েছে। যেমন জনৈক জিন সুলায়মান (আঃ)-এর
নির্দেশে সাবা-র রাণী বিলক্বীসের সিংহাসন চোখের পলকে তাঁর দরবারে এনে হাযির করেছিল (নামল ২৭/৩৯-৪২)। রাসূল (ছাঃ) এক শিশুর মধ্য থেকে জিনকে বেরিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়ে বলেছিলেন, ‘বেরিয়ে যা হে আল্লাহ্র দুশমন! আমি আল্লাহর রাসূল’। অতঃপর সে বেরিয়ে যায়। শিশুটি সাত বছর যাবৎ প্রতিদিন দু’বার করে জিন দ্বারা আক্রান্ত হ’ত (হাকেম হা/৪২৩২; ছহীহাহ হা/৪৮৫)। ইবনু মাসঊদ (রাঃ) বলেন, ‘আমরা সবাই মক্কার বাইরে রাত্রিকালে রাসূল (ছাঃ)-এর সাথে ছিলাম। কিন্তু এক সময় তিনি হারিয়ে গেলেন। আমরা ভয় পেলাম তাঁকে জিনে উড়িয়ে নিয়ে গেল, নাকি কেউ অপহরণ করল। আমরা চারদিকে খুঁজতে থাকলাম। কিন্তু না পেয়ে গভীর দুশ্চিন্তায় রাত কাটালাম। ...সকালে তাঁকে আমরা হেরা পাহাড়ের দিক থেকে আসতে দেখলাম। অতঃপর তিনি আমাদের বললেন, জিনদের একজন প্রতিনিধি আমাকে ডেকে নিয়ে গিয়েছিল। আমি গিয়ে তাদেরকে কুরআন শুনালাম’। ... (মুসলিম হা/৪৫০)। অতএব এগুলি অবিশ্বাস করার কোন কারণ নেই। জিনের প্রভাব থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য সূরা ফালাক্ব ও নাস পাঠ করাই যথেষ্ট। এছাড়া সূরা ফাতিহা, সূরা কাফেরূন, সূরা ইখলাছ, আয়াতুল কুরসী ইত্যাদি পাঠ করা যায়।
সূত্র: মাসিক আত-তাহরীক।
নির্দেশে সাবা-র রাণী বিলক্বীসের সিংহাসন চোখের পলকে তাঁর দরবারে এনে হাযির করেছিল (নামল ২৭/৩৯-৪২)। রাসূল (ছাঃ) এক শিশুর মধ্য থেকে জিনকে বেরিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়ে বলেছিলেন, ‘বেরিয়ে যা হে আল্লাহ্র দুশমন! আমি আল্লাহর রাসূল’। অতঃপর সে বেরিয়ে যায়। শিশুটি সাত বছর যাবৎ প্রতিদিন দু’বার করে জিন দ্বারা আক্রান্ত হ’ত (হাকেম হা/৪২৩২; ছহীহাহ হা/৪৮৫)। ইবনু মাসঊদ (রাঃ) বলেন, ‘আমরা সবাই মক্কার বাইরে রাত্রিকালে রাসূল (ছাঃ)-এর সাথে ছিলাম। কিন্তু এক সময় তিনি হারিয়ে গেলেন। আমরা ভয় পেলাম তাঁকে জিনে উড়িয়ে নিয়ে গেল, নাকি কেউ অপহরণ করল। আমরা চারদিকে খুঁজতে থাকলাম। কিন্তু না পেয়ে গভীর দুশ্চিন্তায় রাত কাটালাম। ...সকালে তাঁকে আমরা হেরা পাহাড়ের দিক থেকে আসতে দেখলাম। অতঃপর তিনি আমাদের বললেন, জিনদের একজন প্রতিনিধি আমাকে ডেকে নিয়ে গিয়েছিল। আমি গিয়ে তাদেরকে কুরআন শুনালাম’। ... (মুসলিম হা/৪৫০)। অতএব এগুলি অবিশ্বাস করার কোন কারণ নেই। জিনের প্রভাব থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য সূরা ফালাক্ব ও নাস পাঠ করাই যথেষ্ট। এছাড়া সূরা ফাতিহা, সূরা কাফেরূন, সূরা ইখলাছ, আয়াতুল কুরসী ইত্যাদি পাঠ করা যায়।
সূত্র: মাসিক আত-তাহরীক।