Doing Automated Jobs
উত্তর : ছালাত এমন একটি ইবাদত, যা মানুষকে যাবতীয় অন্যায় ও অশ্লীলতা থেকে বিরত রাখে (সূরা আল-আনকাবূত : ৪৫)। অথচ কেউ পাঁচ ওয়াক্ত ছালাতও আদায় করেন আবার গীবতের মত হারাম ও কাবীরা গুনাহও করে যাচ্ছেন। তাহলে বুঝতে হবে তার ছালাত কবুল হচ্ছে না। এছাড়া গীবতের পাপ অত্যন্ত ভয়াবহ। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘তোমাদের কেউ যেন কারো গীবত না করে, তোমাদের কেউ কি চায় যে, সে তার মৃত ভাইয়ের গোশত ভক্ষণ করবে? তোমরা তো এটাকে ঘৃণাই করে থাকো’ (সূরা আল-হুজুরাত : ১২)। ‘ধ্বংস তাদের জন্য, যারা অগ্র-পশ্চাতে দোষ বলে বেড়ায়’ (সূরা আল-হুমাজাহ : ১)। আল্লাহ তা‘আলার নিকটে গীবত বড়ই অন্যায় ও খারাপ কাজ। নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন,
اَلرِّبَا اثْنَانِ وَسَبْعُوْنَ بَابًا أَدْنَاهَا مِثْلُ إِتْيَانِ الرَّجُلِ أُمَّهُ وَأَرْبَا الرِّبَا اسْتِطَالَةُ الرَّجُلِ فِيْ عِرْضِ أَخِيْهِ ‘সূদের (পাপের) ৭২টি দরজা বা স্তর রয়েছে। তন্মধ্যে সবচেয়ে নিম্নস্তর হচ্ছে স্বীয় মায়ের সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হওয়া তুল্য এবং ঊর্ধ্বতম স্তর হল কোন ব্যক্তি কর্তৃক তার এক ভাইয়ের মান-সম্ভ্রমের হানি ঘটানোর তুল্য পাপ’ (ত্বাবারাণী, আল-মু‘জামুল আওসাত্ব, হা/৭১৫১; সনদ ছহীহ, সিলসিলা ছহীহাহ, হা/১৮৭১; ছহীহুল জামে‘, হা/৩৫৩৭)। এজন্য যে মজলিসে কারও গীবত করা হয় সেখানে যে ব্যক্তিই উপস্থিত থাকুক তাকে তা নিষেধ করা ওয়াজিব। নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, مَنْ رَدَّ عَنْ عِرْضِ أَخِيْهِ رَدَّ اللهُ عَنْ وَجْهِهِ النَّارَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ ‘যে ব্যক্তি তার ভাইয়ের মান-সম্ভ্রমের বিরুদ্ধে কৃত হামলাকে প্রতিহত করবে, ক্বিয়ামতের দিন আল্লাহ তা‘আলা তার থেকে জাহান্নামের আগুনকে প্রতিহত করবেন’ (মুসনাদে আহমাদ, হা/২৭৫৮৩; তিরমিযী, হা/১৯৩১, সনদ ছহীহ)।
সূত্র: মাসিক আল-ইখলাছ।
اَلرِّبَا اثْنَانِ وَسَبْعُوْنَ بَابًا أَدْنَاهَا مِثْلُ إِتْيَانِ الرَّجُلِ أُمَّهُ وَأَرْبَا الرِّبَا اسْتِطَالَةُ الرَّجُلِ فِيْ عِرْضِ أَخِيْهِ ‘সূদের (পাপের) ৭২টি দরজা বা স্তর রয়েছে। তন্মধ্যে সবচেয়ে নিম্নস্তর হচ্ছে স্বীয় মায়ের সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হওয়া তুল্য এবং ঊর্ধ্বতম স্তর হল কোন ব্যক্তি কর্তৃক তার এক ভাইয়ের মান-সম্ভ্রমের হানি ঘটানোর তুল্য পাপ’ (ত্বাবারাণী, আল-মু‘জামুল আওসাত্ব, হা/৭১৫১; সনদ ছহীহ, সিলসিলা ছহীহাহ, হা/১৮৭১; ছহীহুল জামে‘, হা/৩৫৩৭)। এজন্য যে মজলিসে কারও গীবত করা হয় সেখানে যে ব্যক্তিই উপস্থিত থাকুক তাকে তা নিষেধ করা ওয়াজিব। নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, مَنْ رَدَّ عَنْ عِرْضِ أَخِيْهِ رَدَّ اللهُ عَنْ وَجْهِهِ النَّارَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ ‘যে ব্যক্তি তার ভাইয়ের মান-সম্ভ্রমের বিরুদ্ধে কৃত হামলাকে প্রতিহত করবে, ক্বিয়ামতের দিন আল্লাহ তা‘আলা তার থেকে জাহান্নামের আগুনকে প্রতিহত করবেন’ (মুসনাদে আহমাদ, হা/২৭৫৮৩; তিরমিযী, হা/১৯৩১, সনদ ছহীহ)।
সূত্র: মাসিক আল-ইখলাছ।