উত্তর : অন্তরের রিয়া থেকে বাঁচার অনেকগুলো উপায় রয়েছে। তন্মধ্যে কতিপয় উপায় হল-
১. রিয়ার পরিচয়, প্রকার ও তার পরিণতি সম্পর্কে জ্ঞানার্জন করা।
২. আল্লাহকে ভালোভাবে চেনা।
৩. অন্তর থেকে হুববে জাহ বা সম্মান- প্রীতি দূর করা।
৪. সর্বদা মৃত্যুকে স্মরণে রাখা।
৫. একমাত্র আল্লাহ তা‘আলার সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে ইবাদত করা।
৬. সৎ লোক ও আলেম-ওলামার সংস্পর্শে থাকা, ইসলামী কিতাবাদি পড়া, প্রয়োজনে তাঁদের পরামর্শ নেয়া।
৭. মানুষের প্রশংসায় বেশি আনন্দিত না হওয়া।
৮. ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় রিয়া সহ যেকোন শিরক থেকে বাঁচার গুরুত্বপূর্ণ দু‘আটি পাঠ করা।
আবূ মূসা (রাযিয়াল্লাহ আনহু) বলেন, ‘একদিন আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এক ভাষণে বললেন ‘হে লোকসকল! শিরককে ভয় কর। কারণ এটি পিঁপড়ার চুপিসারে চলার চেয়েও গুপ্ত’। যাদেরকে আল্লাহ চেয়েছিলেন তারা জিজ্ঞেস করল, ‘হে আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)! আমরা কিভাবে এ থেকে বেঁচে থাকব যদি তা পিঁপড়ার চলার চেয়েও গুপ্ত হয়?’ তিনি বললেন,
‘হে আল্লাহ! আমি আপনার সাথে জেনে যে শিরক করি, তা থেকে নিশ্চয় আমি আপনার কাছে পরিত্রাণ চাচ্ছি। আর যা জানি না তা থেকে ক্ষমা প্রার্থনা করছি’। তিনবার করে পাঠ করতে হবে (আল-আদাবুল মুফরাদ, হা/৭১৬ ‘দু‘আর ফযীলত’ অনুচ্ছেদ, সনদ সহীহ)।
১. রিয়ার পরিচয়, প্রকার ও তার পরিণতি সম্পর্কে জ্ঞানার্জন করা।
২. আল্লাহকে ভালোভাবে চেনা।
৩. অন্তর থেকে হুববে জাহ বা সম্মান- প্রীতি দূর করা।
৪. সর্বদা মৃত্যুকে স্মরণে রাখা।
৫. একমাত্র আল্লাহ তা‘আলার সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে ইবাদত করা।
৬. সৎ লোক ও আলেম-ওলামার সংস্পর্শে থাকা, ইসলামী কিতাবাদি পড়া, প্রয়োজনে তাঁদের পরামর্শ নেয়া।
৭. মানুষের প্রশংসায় বেশি আনন্দিত না হওয়া।
৮. ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় রিয়া সহ যেকোন শিরক থেকে বাঁচার গুরুত্বপূর্ণ দু‘আটি পাঠ করা।
আবূ মূসা (রাযিয়াল্লাহ আনহু) বলেন, ‘একদিন আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এক ভাষণে বললেন ‘হে লোকসকল! শিরককে ভয় কর। কারণ এটি পিঁপড়ার চুপিসারে চলার চেয়েও গুপ্ত’। যাদেরকে আল্লাহ চেয়েছিলেন তারা জিজ্ঞেস করল, ‘হে আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)! আমরা কিভাবে এ থেকে বেঁচে থাকব যদি তা পিঁপড়ার চলার চেয়েও গুপ্ত হয়?’ তিনি বললেন,
اَللهمّ إِنِّىْ أَعُوْذُ بِكَ أَنْ أُشْرِكَ بِكَ وَأَنَا أَعْلَمُ وَأَسْتَغْفِرُكَ لِمَا لَا أَعْلَمُ
‘হে আল্লাহ! আমি আপনার সাথে জেনে যে শিরক করি, তা থেকে নিশ্চয় আমি আপনার কাছে পরিত্রাণ চাচ্ছি। আর যা জানি না তা থেকে ক্ষমা প্রার্থনা করছি’। তিনবার করে পাঠ করতে হবে (আল-আদাবুল মুফরাদ, হা/৭১৬ ‘দু‘আর ফযীলত’ অনুচ্ছেদ, সনদ সহীহ)।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: