নোটিশ প্রশ্ন ও উত্তর দেওয়ার নীতিমালা

Joined
Nov 29, 2022
Threads
34
Comments
229
Solutions
3
Reactions
2,491
আসসালামু আলাইকুম,

১. প্রশ্ন করার ক্ষেত্র যা উল্ল্যেখ করা জরুরী
  • প্রশ্ন করতে প্রথমে এখানে যান আপনার জিজ্ঞাসা
  • তারপর - প্রশ্ন Prefix সেট করুন।
  • টাইটেলে সংক্ষিপ্ত করে মুল ভাব উল্লেখ করুন।
  • তারপর Question বাটন সিলেক্ট করুন।
  • বিস্তারিত লিখার পূর্বে অবশ্যই সালাম দিয়ে শুরু করুন।
  • তালাক বিষয়ক প্রশ্ন পরিহার করুন, এবং এজন্য সরাসরি আপনার নিকটস্থ সালাফি আলিমদের দ্বারস্থ হউন।
২. উত্তর দেওয়ার ক্ষেত্রে যা জানা জরুরী
  • উত্তর দেওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই প্রশ্নের যথাযথ দলিল ভিত্তিক উত্তর দিতে হবে এবং নিজের মতামত না দিয়ে নির্ভরযোগ্য আলেমদের অভিমতই তুলে ধরতে হবে ইনশাআল্লাহ।
  • উত্তর শেষে উক্ত ফাতাওয়া কোন আলেম / বই থেকে উত্তর নকল করেছেন সেটি উল্ল্যখ করতে হবে।
  • ইখতেলাফি বিষয়সমূহে অন্যের মতকে সম্মানের সাথে দেখতে হবে, কোনো প্রকার বাড়াবাড়ি করা যাবেনা।
৩. প্রশ্নোত্তর পোস্ট করার সময় যা জানতে হবে
  • প্রথমে - যে বিষয়ের প্রশ্নোত্তর সেটির Prefix সেট করুন।
  • টাইটেলে মূল প্রশ্ন দিন।
  • তারপর Discussion বাটন সিলেক্ট করুন।
  • উত্তর দিন ডেসক্রিপশন বক্সে।
  • প্রশ্ন যদি বড় হয় তবে ছোট করে মূলভাব টাইটেলে দিন এবং ডেসক্রিপশন বক্সে "প্রশ্ন:" লিখে সম্পূর্ন প্রশ্নটি লিখুন এবং "উত্তর:" লিখে উত্তরটি দিন। উত্তর দেওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই ২ নং নীতি অনুসরণ করুন।
লেখাগুলো একটু মনোযোগ দিয়ে পড়বেন।
প্রশ্নোত্তর এড করার ক্ষেত্রে প্রথমত: টাইটেলে শুধুমাত্র প্রশ্ন দিবেন এক্ষেত্রে প্রশ্ন: লিখটি টাইটেলে দেওয়ার প্রয়োজন নেই।
প্রশ্ন যদি বড় হয় সেক্ষেত্রে ও টাইটেলে প্রশ্ন: লেখার দরকার নেই।

মোট কথা প্রশ্ন: লেখাটা কখনই টাইটেলে দেওয়ার দরকার নেই।



দ্বিতীয়ত: প্রশ্ন যদি বড় হয় তখন কিন্তু টাইটেলে ধরবেনা। সেক্ষেত্রে প্রশ্নের মূলভাব টাইটেলে দিন এবং ডেসক্রিপশন বক্সে "প্রশ্ন:" লিখে সম্পূর্ন প্রশ্নটি লিখুন এবং "উত্তর:" লিখে উত্তরটি দিন।

উদাহরণ:
আপনার প্রশ্নটি হচ্ছে:
অনেকে বলেন, হাদীস যখন কুরআনের কোন আয়াতের বিরোধী হবে, তখন সে হাদীস অগ্রাহ্য হবে, যতই তা বিশুদ্ধ হৌক না কেন। যেমন একটি হাদীসে এসেছে, إنَّ الْمَيِّتَ لَيُعَذَّبُ بِبُكَاءِ أَهْلِهِ عَلَيْهِ ‘পরিবারবর্গের ক্রন্দনে কবরে মাইয়েতের উপরে আযাব হয়’। হাদীসটির প্রতিবাদে হযরত আয়েশা (রাঃ) কুরআনের আয়াত পেশ করেছেন, وَلاَ تَزِرُ وَازِرَةٌ وِزْرَ أُخْرَى ‘একের বোঝা অন্যে বইবে না’। এক্ষণে এর জওয়াবে কি বলা যাবে?
এখানে স্বাভাবিক ভাবেই আপনি টাইটেলে পুরো প্রশ্নটি দিতে পারবেন না। তাই আপনাকে প্রশ্নটির মুলভাব ছোট করে টাইটেলে দিতে হবে।
যেমন:
কুরআনের কোন আয়াতের বিরোধী হবে, তখন সে হাদীস অগ্রাহ্য হবে, যতই তা বিশুদ্ধ হৌক না কেন।


উত্তর: লিখার পর থেকে উত্তর দেওয়া শুরু করুন পরের লাইন থেকে নয়।
যেমন:
উত্তর: আলহামদুলিল্লাহ ✅

উত্তর: আলহামদুলিল্লাহ 🚫 এমন নয়।



তৃতীয়ত: পোষ্ট সাবমিট করার পূর্বে পোষ্টটি পড়ে দেখুন যেখানে যেখানে প্যারা করে দেওয়ার দরকার সেখানে প্যারা করে দিন। পাঠকদের জন্য পড়ার উপযুক্ত করে দিন।

উদাহরণ সরূপ আপনি যদি এভাবে না দিয়ে
পরবর্তী যুগের মানুষ হিসাবে অবশ্যই আমাদেরকে কুরআন, হাদীছ এবং পূর্ববর্তী মুমিন বান্দাদের পদাঙ্ক অনুসরণ করতে হবে। আমাদের জন্য একথা বলা জায়েয হবে না যে, আমরা সালাফে ছালেহীনের মাসলাক অনুসরণ ব্যতীতই কুরআন ও হাদীছকে বুঝে অনুসরণ করব। এ যুগে সুস্পষ্ট বৈশিষ্ট্যমন্ডিত নিসবত গ্রহণ করা ব্যতীত উপায় নেই। আমাদের এটা বলা যথেষ্ট হবে না যে, আমি একজন মুসলিম অথবা ‘আমার মাযহাব ইসলাম’। কারণ রাফেযী, ইবাযী, কাদিয়ানী সকল ফেরকাই একথা বলে থাকে। কিসে তাদের থেকে তোমাকে পার্থক্য করবে? যদি তুমি বল, ‘আমি কিতাব ও সুন্নাহর অনুসারী মুসলিম’। এটাও যথেষ্ট নয়। কারণ বিভিন্ন দল ও গোষ্ঠী, আশ‘আরী, মাতুরীদী সকলেই একই দাবী করে থাকে। নিঃসন্দেহে এক্ষেত্রে সবচেয়ে স্পষ্ট ও বৈশিষ্টমন্ডিত নামকরণ হবে এই যে, তুমি বলবে আমি কুরআন, হাদীছ এবং সালাফে ছালেহীনের বুঝের অনুসারী। যেটা সংক্ষেপে তুমি বলবে, ‘আমি একজন সালাফী’। এক্ষেত্রে তিনি একটি চমৎকার পংক্তি উল্লেখ করতেন তা হ’ল
লিখাটা এভাবে দিবেন -
পরবর্তী যুগের মানুষ হিসাবে অবশ্যই আমাদেরকে কুরআন, হাদীছ এবং পূর্ববর্তী মুমিন বান্দাদের পদাঙ্ক অনুসরণ করতে হবে। আমাদের জন্য একথা বলা জায়েয হবে না যে, আমরা সালাফে ছালেহীনের মাসলাক অনুসরণ ব্যতীতই কুরআন ও হাদীছকে বুঝে অনুসরণ করব। এ যুগে সুস্পষ্ট বৈশিষ্ট্যমন্ডিত নিসবত গ্রহণ করা ব্যতীত উপায় নেই। আমাদের এটা বলা যথেষ্ট হবে না যে, আমি একজন মুসলিম অথবা ‘আমার মাযহাব ইসলাম’। কারণ রাফেযী, ইবাযী, কাদিয়ানী সকল ফেরকাই একথা বলে থাকে। কিসে তাদের থেকে তোমাকে পার্থক্য করবে?

যদি তুমি বল, ‘আমি কিতাব ও সুন্নাহর অনুসারী মুসলিম’। এটাও যথেষ্ট নয়। কারণ বিভিন্ন দল ও গোষ্ঠী, আশ‘আরী, মাতুরীদী সকলেই একই দাবী করে থাকে।

নিঃসন্দেহে এক্ষেত্রে সবচেয়ে স্পষ্ট ও বৈশিষ্টমন্ডিত নামকরণ হবে এই যে, তুমি বলবে আমি কুরআন, হাদীছ এবং সালাফে ছালেহীনের বুঝের অনুসারী। যেটা সংক্ষেপে তুমি বলবে, ‘আমি একজন সালাফী’। এক্ষেত্রে তিনি একটি চমৎকার পংক্তি উল্লেখ করতেন তা হ’ল



চতুর্থত: ⛔ 🔹 ▬▬▬▬◆◈◆ ▬▬▬▬ ◐◯◑ 🛑
💠
❂ পোষ্টে এসকল প্রকার চিহ্ন পোষ্টে এড কর করা যাবেনা। থাকলে রিমুভ করে দিবেন ইনশাআল্লাহ।



পঞ্চমত: রেফারেন্সে বোল্ড ফন্ট ব্যাবহার করবনে না। মুল লেখা থেকে রেফারেন্সের ফন্ট সাইজ ছোট করে দিলে ভালো ইনশাআল্লাহ।

জাযাকুমুল্লাহু খাইরান।
 

Attachments

  • 1673080413039.webp
    1673080413039.webp
    59.1 KB · Views: 261
  • 1673181676787.webp
    1673181676787.webp
    25 KB · Views: 111
@Mazharul ৩. প্রশ্নোত্তর পোস্ট করার সময় যা জানতে হবে
এখান থেকে পড়ে দেখুন
@nurtajshipa কাইন্ডলি আপনিও আবার পড়ুন।
ভুলে গেলে আবার এসে দেখে নিবেন।
 
Similar threads Most view View more
Back
Top