উত্তর : স্ত্রীর প্রতি স্বামীর হক আছে।
রাসূল (ﷺ) বলেন, ... তোমার উপর তোমার স্ত্রীর হক আছে। অতএব প্রত্যেক হাকদারকে তার প্রাপ্য হক প্রদান কর’ (বুখারী হা/১৯৭৫, ৬১৩৯)।
স্ত্রীর হক আদায় না করার কারণে স্বামী গুনাহগার হবেন। তবে স্বামী তার স্ত্রীর সম্মতি সাপেক্ষে একাধিক বছর স্ত্রী থেকে দূরে থাকতে পারবে (ওছায়মীন, ফাতাওয়া নূরুন ‘আলাদ-দারব ১৯/০২)।
এক্ষেত্রে পরিবারের সার্বিক কল্যাণের স্বার্থে স্ত্রীকে সর্বোচ্চ ধৈর্যের পরিচয় দিতে হবে। কিন্তু স্বামী যদি স্ত্রীর সম্মতি ব্যতীত চার মাস বা সর্বোচ্চ ছয় মাসের অধিক সময় বাইরে থাকে এবং স্ত্রীর হক আদায়ে সচেষ্ট না হয়, তাহ’লে স্ত্রী চাইলে তালাক প্রার্থনা করতে পারে বা আদালতের মাধ্যমে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটাতে পারে (বাহূতী, কাশশাফুল ক্বেনা‘ ৫/১৯৩; আল-মাওসূ‘আতুল ফিক্বহিয়া ২৯/৬২-৬৩; ফাতাওয়া ইসলামিয়া ৩/২১২)।
এ ব্যাপারে স্বামী যেন কোন মিথ্যা প্রতিশ্রুতি বা টালবাহানার আশ্রয় না নেয়। আল্লাহ বলেন, ‘তাদেরকে তোমরা ক্ষতি করার জন্য আটকে রেখ না, তাহ’লে তোমরা সীমালংঘন করবে। যে ব্যক্তি এটা করবে, সে তার নিজের উপর যুলুম করল’ (বাক্বারাহ ২/২৩১)।
রাসূল (ﷺ) বলেন, ... তোমার উপর তোমার স্ত্রীর হক আছে। অতএব প্রত্যেক হাকদারকে তার প্রাপ্য হক প্রদান কর’ (বুখারী হা/১৯৭৫, ৬১৩৯)।
স্ত্রীর হক আদায় না করার কারণে স্বামী গুনাহগার হবেন। তবে স্বামী তার স্ত্রীর সম্মতি সাপেক্ষে একাধিক বছর স্ত্রী থেকে দূরে থাকতে পারবে (ওছায়মীন, ফাতাওয়া নূরুন ‘আলাদ-দারব ১৯/০২)।
এক্ষেত্রে পরিবারের সার্বিক কল্যাণের স্বার্থে স্ত্রীকে সর্বোচ্চ ধৈর্যের পরিচয় দিতে হবে। কিন্তু স্বামী যদি স্ত্রীর সম্মতি ব্যতীত চার মাস বা সর্বোচ্চ ছয় মাসের অধিক সময় বাইরে থাকে এবং স্ত্রীর হক আদায়ে সচেষ্ট না হয়, তাহ’লে স্ত্রী চাইলে তালাক প্রার্থনা করতে পারে বা আদালতের মাধ্যমে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটাতে পারে (বাহূতী, কাশশাফুল ক্বেনা‘ ৫/১৯৩; আল-মাওসূ‘আতুল ফিক্বহিয়া ২৯/৬২-৬৩; ফাতাওয়া ইসলামিয়া ৩/২১২)।
এ ব্যাপারে স্বামী যেন কোন মিথ্যা প্রতিশ্রুতি বা টালবাহানার আশ্রয় না নেয়। আল্লাহ বলেন, ‘তাদেরকে তোমরা ক্ষতি করার জন্য আটকে রেখ না, তাহ’লে তোমরা সীমালংঘন করবে। যে ব্যক্তি এটা করবে, সে তার নিজের উপর যুলুম করল’ (বাক্বারাহ ২/২৩১)।
সূত্র: আত-তাহরীক।
Last edited: