রোযাদারের পেটও রোযা রাখে; রোযা রাখে হারাম খাদ্য দ্বারা তা পরিপূর্ণ করা থেকে। সুতরাং সে হারাম খাবার সেহরীতে খায় না এবং ইফতারীতেও না। সে (ব্যাংকের বা অন্য কোন প্রকার) সূদ খায় না। খায় না ঘুস, এতীমের মাল এবং হারাম উপায়ে উপার্জিত কোন অর্থ।
কেননা, যে ব্যক্তি নিজ উদরে হারাম মাল প্রবেশ করায়; অর্থাৎ, তার খাদ্য ও পানীয় হারাম হয়, তার দুআ কবুল হয় না। আর মহান আল্লাহ আমাদেরকে আদেশ করে বলেন,
অর্থাৎ, হে মুমিনগণ! আমি তোমাদেরকে যে সব রুজী দান করেছি তা থেকে হালাল বস্ত্ত আহার কর এবং আল্লাহর কৃতজ্ঞতা কর; যদি তোমরা কেবল তাঁরই দাসত্ব করে থাক তাহলে। (সূরা বাক্বারাহ ১৭২ আয়াত)
কেননা, যে ব্যক্তি নিজ উদরে হারাম মাল প্রবেশ করায়; অর্থাৎ, তার খাদ্য ও পানীয় হারাম হয়, তার দুআ কবুল হয় না। আর মহান আল্লাহ আমাদেরকে আদেশ করে বলেন,
يَاأَيُّهَا الَّذِيْنَ آمَنُوْا كُلُوْا مِنْ طَيِّبَاتِ مَا رَزَقْنَاكُمْ وَاشْكُرُوْا للهِ، إِنْ كُنْتُمْ إِيَّاهُ تَعْبُدُوْنَ
অর্থাৎ, হে মুমিনগণ! আমি তোমাদেরকে যে সব রুজী দান করেছি তা থেকে হালাল বস্ত্ত আহার কর এবং আল্লাহর কৃতজ্ঞতা কর; যদি তোমরা কেবল তাঁরই দাসত্ব করে থাক তাহলে। (সূরা বাক্বারাহ ১৭২ আয়াত)
রমাযানের ফাযায়েল ও রোযার মাসায়েল
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী