আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, ‘আল্লাহর নিকট সবচেয়ে প্রিয় আমল সেটিই, যা নিয়মিত করা হয়ে থাকে। যদিও তা কম হয়’।[১]
ক্বাসিম ইবনে মুহাম্মাদ (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, وَكَانَتْ عَائِشَةُ إِذَا عَمِلَتِ الْعَمَلَ لَزِمَتْهُ ‘আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) যখন কোন আমল শুরু করতেন, তখন তাকে স্থায়ীভাবে করতেন’।[২] ইবনুল জাওযী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, ‘স্থায়ীভাবে ইবাদত করা অধিক পসন্দনীয় হওয়ার দু’টি অর্থ উদ্দেশ্য। (ক) কোন ব্যক্তি একটি আমল শুরু করার পর তা ছেড়ে দেয়া তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়ার নামান্তর। (খ) নিশ্চয় স্থায়ীভাবে কল্যাণ লাভের জন্য আমলটির সাথে ধারাবাহিকভাবে লেগে থাকা যরূরী। কেননা যে ব্যক্তি প্রতিদিন সময়মত কাজকে সম্পাদন করে আর যে ব্যক্তি একদিন ঠিক মত কাজ করে অন্যদিন ছেড়ে দেয় উভয়ে সমান নয়।[৩]
[১]. ছহীহ বুখারী, হা/৬৪৬৫; ছহীহ মুসলিম, হা/৭৮৩
[২]. ছহীহ মুসলিম, হা/৭৮৩
[৩]. ইবনু হাজার আসক্বালানী, ফাৎহুল বারী, ১ম খণ্ড, পৃ. ১০৩
ক্বাসিম ইবনে মুহাম্মাদ (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, وَكَانَتْ عَائِشَةُ إِذَا عَمِلَتِ الْعَمَلَ لَزِمَتْهُ ‘আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) যখন কোন আমল শুরু করতেন, তখন তাকে স্থায়ীভাবে করতেন’।[২] ইবনুল জাওযী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, ‘স্থায়ীভাবে ইবাদত করা অধিক পসন্দনীয় হওয়ার দু’টি অর্থ উদ্দেশ্য। (ক) কোন ব্যক্তি একটি আমল শুরু করার পর তা ছেড়ে দেয়া তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়ার নামান্তর। (খ) নিশ্চয় স্থায়ীভাবে কল্যাণ লাভের জন্য আমলটির সাথে ধারাবাহিকভাবে লেগে থাকা যরূরী। কেননা যে ব্যক্তি প্রতিদিন সময়মত কাজকে সম্পাদন করে আর যে ব্যক্তি একদিন ঠিক মত কাজ করে অন্যদিন ছেড়ে দেয় উভয়ে সমান নয়।[৩]
[১]. ছহীহ বুখারী, হা/৬৪৬৫; ছহীহ মুসলিম, হা/৭৮৩
[২]. ছহীহ মুসলিম, হা/৭৮৩
[৩]. ইবনু হাজার আসক্বালানী, ফাৎহুল বারী, ১ম খণ্ড, পৃ. ১০৩
Last edited: