Doing Automated Jobs
আগামীতে যখনই সময় পাওয়া যাবে, তখনই তা পড়ে নিতে হবে। নিষিদ্ধ সময়েও তা পড়া যাবে। আগামী ওয়াক্ত পর্যন্ত বিলম্ব করা যাবে না। মহানবী (সঃ) বলেন, “নিদ্রা অবস্থায় কোন শৈথিল্য নেই। শৈথিল্য তো জাগ্রত অবস্থায় হয়। সুতরাং যখন তোমাদের মধ্যে কেউ কোন নামায পড়তে ভুলে যায় অথবা ঘুমিয়ে পড়ে, তখন তাঁর উচিৎ, স্মরণ হওয়া মাত্র তা পড়ে নেওয়া।” কেননা, আল্লাহ তা'আলা বলেন, “আর আমাকে স্মরণ করার উদ্দেশ্যে তুমি নামায কায়েম কর।” ১৭০
১৭০ (ত্বহাঃ ১৪, মুসলিম, মিশকাত ৬০৪ নং)
১৭০ (ত্বহাঃ ১৪, মুসলিম, মিশকাত ৬০৪ নং)
সূত্র: দ্বীনী প্রশ্নোত্তর।
লেখক: শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী
লেখক: শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী