If you're in doubt ask الله.
Forum Staff
Moderator
Generous
ilm Seeker
Uploader
Exposer
HistoryLover
Q&A Master
Salafi User
শাইখ রাবি [হাফিযাহুল্লাহ] লিখেছেন:
আল্লাহ তাআলা বলেন,
সমস্ত সম্মান, ক্ষমতা ও মহিমা একমাত্র আল্লাহরই। অতঃপর তা তাওহীদবাদীদের জন্য। কেননা, তারা কেবল আল্লাহ ব্যতীত না আর কারো নিকট বিনীত হয়, না কারো প্রতি নত হয়। তারা আর কাউকে ভয় করে না। আর কোনো কিছুর উপর ভরসা রাখে না। আল্লাহ ব্যতীত আর কারো থেকে পুরস্কৃত হবার বিনীত আকাঙ্ক্ষা রাখে না। যিনি আল-কাবীর (সুমহান, অতি বিশাল), আল-জাববার (মহা-প্রতাপশালী) যার হাতেই পুরো রাজত্ব। যিনি সমস্ত কিছু করায়ত্ত করেছেন তাঁর পরম নিয়ন্ত্রণ, আধিপত্য ও কর্তৃত্বে। তিনি মহিমান্বিত এবং সকল মর্যাদার অধিকারী।
অতএব, একজন মুসলিমের জন্য গভীর ভীতির সাথে আল্লাহর স্মরণ ও যে-কোনো ইবাদাত করা উচিত। যাতে সে নিজেকে ইহসানের সেই পর্যায়ে খুঁজে পায় যা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) উল্লেখ করেছেন। আর তা হচ্ছে “তুমি এমনভাবে আল্লাহর ইবাদাত করবে যেন তুমি তাঁকে দেখছ, আর যদি তুমি তাকে দেখতে না পাও, তবে মনে করবে তিনি তোমাকে দেখছেন।”[2]-[3]
[1] সূরা আল-মুনাফিকুন ৬৩:৮।
[2] বুখারি, আল-জামিউস সহীহ, হা.৫০।
[3] রাবি, মাজমু’উ, ১:২৬।
আল্লাহ তাআলা বলেন,
وَلِلَّهِ الْعِزَّةُ وَلِرَسُولِهِ وَلِلْمُؤْمِنِينَ وَلَكِنَّ الْمُنَافِقِينَ لَا يَعْلَمُونَ
“বস্তুতঃ যাবতীয় সম্মান তো আল্লাহরই; তাঁর রাসূল ও মুমিনদের। কিন্তু মুনাফিকরা তা জানে না।”[1]সমস্ত সম্মান, ক্ষমতা ও মহিমা একমাত্র আল্লাহরই। অতঃপর তা তাওহীদবাদীদের জন্য। কেননা, তারা কেবল আল্লাহ ব্যতীত না আর কারো নিকট বিনীত হয়, না কারো প্রতি নত হয়। তারা আর কাউকে ভয় করে না। আর কোনো কিছুর উপর ভরসা রাখে না। আল্লাহ ব্যতীত আর কারো থেকে পুরস্কৃত হবার বিনীত আকাঙ্ক্ষা রাখে না। যিনি আল-কাবীর (সুমহান, অতি বিশাল), আল-জাববার (মহা-প্রতাপশালী) যার হাতেই পুরো রাজত্ব। যিনি সমস্ত কিছু করায়ত্ত করেছেন তাঁর পরম নিয়ন্ত্রণ, আধিপত্য ও কর্তৃত্বে। তিনি মহিমান্বিত এবং সকল মর্যাদার অধিকারী।
অতএব, একজন মুসলিমের জন্য গভীর ভীতির সাথে আল্লাহর স্মরণ ও যে-কোনো ইবাদাত করা উচিত। যাতে সে নিজেকে ইহসানের সেই পর্যায়ে খুঁজে পায় যা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) উল্লেখ করেছেন। আর তা হচ্ছে “তুমি এমনভাবে আল্লাহর ইবাদাত করবে যেন তুমি তাঁকে দেখছ, আর যদি তুমি তাকে দেখতে না পাও, তবে মনে করবে তিনি তোমাকে দেখছেন।”[2]-[3]
[1] সূরা আল-মুনাফিকুন ৬৩:৮।
[2] বুখারি, আল-জামিউস সহীহ, হা.৫০।
[3] রাবি, মাজমু’উ, ১:২৬।