উত্তর: সম্মানীত শায়খ আব্দুল আযীয ইবন বায জ্বিনের সাহায্য সহযোগিতা গ্রহণকে মাকরূহ বলে ফতোয়া দিয়েছেন। আর জ্বিন যে মানুষের মধ্যে প্রবেশ করে তিনি তা সঠিক মনে করেন।[1]
আর শায়খুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া বলেন: তাদের সাহায্য নেওয়া মুবাহ (সাধারণ ব্যাপারে এতে সওয়াব গুনাহ কিছু নেই)।
মুবাহ প্রসঙ্গে আমার কথা হলো: বর্তমানকালে জ্বিন ও জাদুর ধোকাবাজী, অনিষ্টতা দৌরাত্ম্য বৃদ্ধি পেয়েছে। অতএব যারা জ্বিন ও জাদুর ধোকা তামাশায় লিপ্ত তাদের সাথে সহযোগিতা করা যাবে না। কেননা জ্বিন ও জাদুমন্ত্র ঈমান আক্বীদার জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর, বিপদজনক এবং বিভ্রান্তির উপাদান। তাছাড়াও এর দ্বারা বিশ্বাসী মুমিনদের ক্ষতি সাধন করে কষ্ট দেওয়া হয়। এমন কি ঈমানী দুর্বলতাও দেখা দিতে পারে যেহেতু জ্বিন এবং জাদু-মন্ত্রের সঠিক ধারণা বা অবস্থা স্পষ্ট নয়। আর তাই বিভ্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা যথেষ্ট। মহান আল্লাহই সর্বজ্ঞ।
আর শায়খুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া বলেন: তাদের সাহায্য নেওয়া মুবাহ (সাধারণ ব্যাপারে এতে সওয়াব গুনাহ কিছু নেই)।
মুবাহ প্রসঙ্গে আমার কথা হলো: বর্তমানকালে জ্বিন ও জাদুর ধোকাবাজী, অনিষ্টতা দৌরাত্ম্য বৃদ্ধি পেয়েছে। অতএব যারা জ্বিন ও জাদুর ধোকা তামাশায় লিপ্ত তাদের সাথে সহযোগিতা করা যাবে না। কেননা জ্বিন ও জাদুমন্ত্র ঈমান আক্বীদার জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর, বিপদজনক এবং বিভ্রান্তির উপাদান। তাছাড়াও এর দ্বারা বিশ্বাসী মুমিনদের ক্ষতি সাধন করে কষ্ট দেওয়া হয়। এমন কি ঈমানী দুর্বলতাও দেখা দিতে পারে যেহেতু জ্বিন এবং জাদু-মন্ত্রের সঠিক ধারণা বা অবস্থা স্পষ্ট নয়। আর তাই বিভ্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা যথেষ্ট। মহান আল্লাহই সর্বজ্ঞ।
[1] রিসালাতু ফি দুখলিল জ্বিন্নি বিল ইনসি, ফতোয়ায়ে ইবনে তাইমিয়া ১/১৮৩ এবং ফতোয়ার স্থায়ী পরিষদের ফতোয়া নং ১০৮০২)।