মামুন হাসান নয়ন
Member
- Joined
- Oct 21, 2023
- Threads
- 6
- Comments
- 18
- Reactions
- 66
- Thread Author
- #1
افترقت الجهمية على ثلاث فرق : الذين يقولون : مخلوق ، والذين شكوا والذين قالوا : ألفاظنا بالقرآن مخلوقة
ইমাম আহমদ ইবন হাম্বল রহিমাহুল্লাহ বলেন:
" জাহমিয়্যাহ ফিরকা ৩ টি ভাগে বিভক্ত হয়েছে।
১. যারা বলেছে, কুরআন সৃষ্টবস্তু
২. যারা সৃষ্ট- অসৃষ্টের মাস'আলায় সন্দেহে পতিত হয়েছে
৩. যারা বলে: আমাদের উচ্চারিত কুরআন সৃষ্টবস্তু
(আল ইবানাহ আন শারিয়াহ আল ফিরকাহ আন নাজিয়াহ ওয়া মুযানাবাহ আল ফিরাক আল মাযমুমাহ, ১/২৯৭)
ইমাম আহমদের ছাত্র হারব ইবন ইসমাঈল আল কিরমানি (রহিমাহুল্লাহ) তাঁর লিখিত আস সুন্নাহ গ্রন্থে বিস্তারিত আলোচনা করে বলেন:
"i) মূল ধারার জাহমিয়্যাহ:
জাহমিয়্যাহ (যারা মূলত আল্লাহর শত্রু) হলো তারাই যারা দাবি করে,
১. কুরআন সৃষ্টবস্তু।
২. আল্লাহ আযযা ওয়াজাল মূসা আলাইহিস সালাম এর সাথে কথা বলেন নি।
৩. আল্লাহ তা'আলা বাকগুণসম্পন্ন নন এবং তিনি কথা বলেন না।
৪.তিনি (আল্লাহ) উচ্চারণ করেন না এবং কোনো কিছু দেখেন না।
৫. আল্লাহর জন্য কোনো মাকান বা স্থান আমাদের নিকট অজানা।
৬. আল্লাহর কোনো আরশ নেই, কুরসী নেই।
এরকম আরও অনেক কিছুই তারা বলে, যেগুলো বলতেও ঘৃণা আসে। এবং এরাই হলো কাফির, যিনদিক এবং আল্লাহর শত্রু।
ii) ওয়াকিফাহ: ওয়াকিফাহ হলো তারাই যারা দাবি করে, আমাদের বলা উচিত:" কুরআন আল্লাহর কালাম বা বাণী। কিন্তু আমরা বলি না, তা অসৃষ্ট।" এরাই হলো সর্বনিকৃষ্ট এবং নোংরা শ্রেণির লোক।
iii) লাফযিয়্যাহ: এরা হলো তারাই যারা দাবি করে: "কুরআন আল্লাহর বাণী। কিন্তু আমাদের উচ্চারিত কুরআন এবং এর কিরা'আত সৃষ্টবস্তু।"
আর এরাই হলো জাহমি ফাসিক গোষ্ঠী।
(আস সুন্নাহ, হারব ইবন ইসমাঈল আল কিরমানী, পৃষ্ঠা ৬৪)
ইমাম আহমদ ইবন হাম্বল রহিমাহুল্লাহ বলেন:
" জাহমিয়্যাহ ফিরকা ৩ টি ভাগে বিভক্ত হয়েছে।
১. যারা বলেছে, কুরআন সৃষ্টবস্তু
২. যারা সৃষ্ট- অসৃষ্টের মাস'আলায় সন্দেহে পতিত হয়েছে
৩. যারা বলে: আমাদের উচ্চারিত কুরআন সৃষ্টবস্তু
(আল ইবানাহ আন শারিয়াহ আল ফিরকাহ আন নাজিয়াহ ওয়া মুযানাবাহ আল ফিরাক আল মাযমুমাহ, ১/২৯৭)
ইমাম আহমদের ছাত্র হারব ইবন ইসমাঈল আল কিরমানি (রহিমাহুল্লাহ) তাঁর লিখিত আস সুন্নাহ গ্রন্থে বিস্তারিত আলোচনা করে বলেন:
"i) মূল ধারার জাহমিয়্যাহ:
জাহমিয়্যাহ (যারা মূলত আল্লাহর শত্রু) হলো তারাই যারা দাবি করে,
১. কুরআন সৃষ্টবস্তু।
২. আল্লাহ আযযা ওয়াজাল মূসা আলাইহিস সালাম এর সাথে কথা বলেন নি।
৩. আল্লাহ তা'আলা বাকগুণসম্পন্ন নন এবং তিনি কথা বলেন না।
৪.তিনি (আল্লাহ) উচ্চারণ করেন না এবং কোনো কিছু দেখেন না।
৫. আল্লাহর জন্য কোনো মাকান বা স্থান আমাদের নিকট অজানা।
৬. আল্লাহর কোনো আরশ নেই, কুরসী নেই।
এরকম আরও অনেক কিছুই তারা বলে, যেগুলো বলতেও ঘৃণা আসে। এবং এরাই হলো কাফির, যিনদিক এবং আল্লাহর শত্রু।
ii) ওয়াকিফাহ: ওয়াকিফাহ হলো তারাই যারা দাবি করে, আমাদের বলা উচিত:" কুরআন আল্লাহর কালাম বা বাণী। কিন্তু আমরা বলি না, তা অসৃষ্ট।" এরাই হলো সর্বনিকৃষ্ট এবং নোংরা শ্রেণির লোক।
iii) লাফযিয়্যাহ: এরা হলো তারাই যারা দাবি করে: "কুরআন আল্লাহর বাণী। কিন্তু আমাদের উচ্চারিত কুরআন এবং এর কিরা'আত সৃষ্টবস্তু।"
আর এরাই হলো জাহমি ফাসিক গোষ্ঠী।
(আস সুন্নাহ, হারব ইবন ইসমাঈল আল কিরমানী, পৃষ্ঠা ৬৪)