আমরা দেখি আমাদের অনেক ভাই মসজিদের মধ্যে হার্ট অ্যাটার্ক করলেন বা মাথা ঘুরে পড়ে গেছেন। পাশেই মুসল্লিরা সালাত আদায় করছেন।
গুরুত্ব দিচ্ছেন না। তিনি হয়ত ভাবছেন—আমি নামাজ পড়তেছি এইদিকেই মনোযোগ দেই।
সেই ভাবে তাকাচ্ছেন না। না এই কাজটি শুদ্ধ নয়। কোনো কারণে, কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে অবশ্যই যতগুলো মানুষের সাহায্য করতে পারেন তারা সাহায্য করবেন।
অসুস্থ হয়ে যাওয়া ব্যক্তির প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করে দেবেন কিংবা হাসপাতালে নিয়ে যাবেন। এ ক্ষেত্রে যতজন লোক দরকার ওই অসুস্থ মানুষের সাহায্যের জন্য ততজন করবেন। বাকিরা সালাত পড়বেন ঈমামের সাহেবের ক্ষেত্রেও তাই।
তিনি যদি অসুস্থ হন তাহলে সামনের কাতারের একজন ঈমামের দায়িত্ব পালন করবেন বাকিরা সাহায্য করবেন।
এটাই নিয়ম। আর ক্ষেত্রে যেখান থেকে আপনার নামাজ ছুটবে ঠিক সেখান থেকেই পড়বেন। আবার লম্বা সময় হয়ে গেলে নতুন করে সালাত পড়বেন। এটাই বিশুদ্ধ বক্তব্য।
ড. মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ।