নবুঅত প্রাপ্তির পর থেকেই ছালাত ফরয হয়। তবে তখন ছালাত ছিল কেবল ফজরে ও আছরে দু’ দু’ রাক‘আত করে (কুরতুবী)। যেমন আল্লাহ স্বীয় রাসূলকে বলেন,وَسَبِّحْ بِحَمْدِ رَبِّكَ بِالْعَشِيِّ وَالْإِبْكَارِ- ‘তুমি তোমার প্রভুর প্রশংসা জ্ঞাপন কর আছরে ও ফজরে’ (মুমিন ৪০/৫৫; মির‘আত ২/২৬৯)। মি‘রাজের রাত্রিতে দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত ছালাত ফরয করা হয় (বুঃ মুঃ মিশকাত হা/৫৮৬২-৬৫)। উক্ত পাঁচ ওয়াক্ত ছালাত হ’ল- ফজর, যোহর, আছর, মাগরিব ও এশা (আবুদাঊদ হা/৩৯১, ৩৯৩)। তাছাড়া কুরআনের বিভিন্ন আয়াত দ্বারা পাঁচ ওয়াক্ত ছালাত প্রমাণিত (বাক্বারাহ ২/২৩৮; ইসরা ১৭/৭৮; নূর ২৪/৫৮; ক্বাফ ৫০/৩৯-৪০)।
দ্বিতীয়তঃ একাধিক ছহীহ দ্বারা পাঁচ ওয়াক্ত ছালাতের নির্ধারিত সময় প্রমাণিত (মুসলিম হা/৬১২; আবুদাউদ হা/৪২৫; মিশকাত হা/৫৭০; ছহীহুত তারগীব হা/৩৭০)। এক্ষণে কেউ যদি কুরআন ও হাদীছ দ্বারা সাব্যস্ত ফরয বিধান অস্বীকার করে তিন ওয়াক্ত ছালাত আদায় করে এবং দুই ওয়াক্ত ছেড়ে দেয় তাহ’লে সে কাফের হিসাবে গণ্য হবে (তিরমিযী হা/২৬২২; মিশকাত হা/৫৭৯; উছায়মীন, ফাতাওয়া নূরুন ‘আলাদ-দারব ১২৪/৫২ পৃ.)।
আত তাহরীক
দ্বিতীয়তঃ একাধিক ছহীহ দ্বারা পাঁচ ওয়াক্ত ছালাতের নির্ধারিত সময় প্রমাণিত (মুসলিম হা/৬১২; আবুদাউদ হা/৪২৫; মিশকাত হা/৫৭০; ছহীহুত তারগীব হা/৩৭০)। এক্ষণে কেউ যদি কুরআন ও হাদীছ দ্বারা সাব্যস্ত ফরয বিধান অস্বীকার করে তিন ওয়াক্ত ছালাত আদায় করে এবং দুই ওয়াক্ত ছেড়ে দেয় তাহ’লে সে কাফের হিসাবে গণ্য হবে (তিরমিযী হা/২৬২২; মিশকাত হা/৫৭৯; উছায়মীন, ফাতাওয়া নূরুন ‘আলাদ-দারব ১২৪/৫২ পৃ.)।
আত তাহরীক