হাদীছে বর্ণিত কারণগুলো ছাড়া অন্য কোন গুনাহে লিপ্ত হ’লে ছিয়াম ভঙ্গ হবে না। ছিয়ামের ফরযিয়াত আদায় হয়ে যাবে। তবে ছিয়ামরত অবস্থায় কেউ কবীরা গুনাহে লিপ্ত হ’লে সে ছিয়ামের ছওয়াব পাবে না (ইবনু হাজার, ফাৎহুল বারী ৪/১১৭; ফাতাওয়া লাজনা দায়েমাহ; ফাতাওয়া ইসলামিয়াহ ২/১২০)।
রাসূল (ছাঃ) বলেন, অনেক ছায়েম এমন আছে যারা তাদের ছিয়াম দ্বারা ক্ষুধার্ত থাকা ছাড়া আর কোন ফল লাভ করতে পারে না। এমন অনেক ক্বিয়ামরত (কিয়ামুল লাইল আদায়কারী) ব্যক্তি আছে যাদের রাতের ইবাদত রাত্রিজাগরণ ছাড়া আর কোন ফল আনতে পারে না (ইবনু মাজাহ হা/১৬৯০; ছহীহুত তারগীব হা/১০৮৩)। উল্লেখ্য যে, কেবল নিম্নোক্ত কারণগুলোতে ছিয়াম ভঙ্গ হয়- (১) স্ত্রী সহবাস, ২. ইচ্ছাকৃতভাবে পানাহার করা, ৩. ইচ্ছাকৃত বীর্যপাত ঘটানো, ৪. এমন জিনিস ব্যবহার করা যাতে খাদ্যের চাহিদা পূরণ হয়।
মাসিক আত-তাহরীক
রাসূল (ছাঃ) বলেন, অনেক ছায়েম এমন আছে যারা তাদের ছিয়াম দ্বারা ক্ষুধার্ত থাকা ছাড়া আর কোন ফল লাভ করতে পারে না। এমন অনেক ক্বিয়ামরত (কিয়ামুল লাইল আদায়কারী) ব্যক্তি আছে যাদের রাতের ইবাদত রাত্রিজাগরণ ছাড়া আর কোন ফল আনতে পারে না (ইবনু মাজাহ হা/১৬৯০; ছহীহুত তারগীব হা/১০৮৩)। উল্লেখ্য যে, কেবল নিম্নোক্ত কারণগুলোতে ছিয়াম ভঙ্গ হয়- (১) স্ত্রী সহবাস, ২. ইচ্ছাকৃতভাবে পানাহার করা, ৩. ইচ্ছাকৃত বীর্যপাত ঘটানো, ৪. এমন জিনিস ব্যবহার করা যাতে খাদ্যের চাহিদা পূরণ হয়।
মাসিক আত-তাহরীক