ত্ব'মাহ ইবনু 'আমর এবং সুফিয়ান ইবনু 'উয়ায়নাহ বলেন: যে ব্যক্তি ‘উছমান ও 'আলী (রাদিআল্লাহু আনহুম) এর শ্রেষ্টত্ব বর্ণনার ক্ষেত্রে চুপ থাকে, সে শীয়া, তাকে ন্যায়পরায়ন বলা যাবে না, তার সাথে কথা বলা যাবে না আর তার সাথে বসাও যাবে না।
আর যে ‘আলীকে 'উছমানের (রাদিআল্লাহু আনহুম) এর উপর প্রাধান্য দেয়, সে রাফেযী, কেননা সে আল্লাহর রসূল ছল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লামের ছাহাবীদেরকে কাজকে প্রত্যাখ্যান করেছে।
আর যে ব্যক্তি চারজনকে (আবু বকর, উমার, ‘উছমান ও ‘আলী) অন্য সকল ছাহাবীদের উপর প্রাধান্য দেয়, তাদের সকলের জন্য রহমতের দু'আ করে। তাদের পদস্খলনের বিষয়গুলো থেকে নিজেদের বিরত রাখে, তাহলে এই বিষয়ে সে হিদায়াত ও সঠিক পথের উপর অবস্থানকারী।
– শারহুস সুন্নাহ, ইমাম বারবাহারী
আর যে ‘আলীকে 'উছমানের (রাদিআল্লাহু আনহুম) এর উপর প্রাধান্য দেয়, সে রাফেযী, কেননা সে আল্লাহর রসূল ছল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লামের ছাহাবীদেরকে কাজকে প্রত্যাখ্যান করেছে।
আর যে ব্যক্তি চারজনকে (আবু বকর, উমার, ‘উছমান ও ‘আলী) অন্য সকল ছাহাবীদের উপর প্রাধান্য দেয়, তাদের সকলের জন্য রহমতের দু'আ করে। তাদের পদস্খলনের বিষয়গুলো থেকে নিজেদের বিরত রাখে, তাহলে এই বিষয়ে সে হিদায়াত ও সঠিক পথের উপর অবস্থানকারী।
– শারহুস সুন্নাহ, ইমাম বারবাহারী