ঘুমানোর পূর্বে কিছু করণীয় রয়েছে, যা প্রতিটি মুসলিমকে অনুসরণ করা উচিত।
যেমন,
(১) আয়াতুল কুরসী পাঠ করা (সহীহ বুখারী, হা/২৩১১ ও হা/৩২৭৫; মিশকাত, হা/২১২৩)।
(২) সূরা আল-বাক্বারার শেষ দুই আয়াত পাঠ করা। রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি রাতের বেলা সূরা আল-বাক্বারাহর শেষ দুই আয়াত পড়বে সেটা তার জন্য যথেষ্ট হবে’ (সহীহ বুখারী, হা/৪০০৮, ৫০০৯, ৫০৪০, ৫০৫১; মিশকাত, হা/২১২৫)।
(৩) ঘুমানোর আগে সূরা আল-কাফিরূন পাঠ করা (তিরমিযী, হা/৩৪০৩; মিশকাত, হা/২১৬১, সনদ সহীহ)।
(৪) সূরা আল-ইখলাছ, সূরা আল-ফালাক্ব ও সূরা আন-নাস পাঠ করা (সহীহ বুখারী, হা/৫০১৭; মিশকাত, হা/২১৩২)।
(৫) ৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ, ৩৩ বার সুবহানাল্লাহ এবং ৩৪ বার আল্লাহু আকবার বলা (তিরমিযী, হা/৩৪০৮ ‘দু‘আ’ অধ্যায়, সনদ সহীহ)। (৬) ঘুমানোর দু‘আ পড়া। ডান কাতে শুয়ে নিম্নের দু‘আ পড়তে হয়। بِاسْمِكَ اللَّهُمَّ أَمُوْتُ وَأَحْيَا উচ্চারণ : ‘বিসমিকাল্লা-হুম্মা আমূতু ওয়া আহ্ইয়া’। অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আপনার নাম নিয়েই আমি মৃত্যুবরণ করছি (ঘুমাচ্ছি) এবং আপনার নাম নিয়েই জীবিত (জাগ্রত) হব’। অতঃপর ঘুম থেকে উঠে এই দু‘আ পড়তে হয়। اَلْحَمْدُ لِلهِ الَّذِيْ أَحْيَانَا بَعْدَ مَا أَمَاتَنَا وَإِلَيْهِ النُّشُوْرُ উচ্চারণ : ‘আলহামদুলিল্লা-হিল্লাযী আহ্ইয়া-না- বা‘দা মা- আমা-তানা- ওয়া ইলাইহিন্ নুশূর’। অর্থ : ‘সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য, যিনি (নিদ্রারূপ) মৃত্যুর পর আমাদেরকে পুনরায় জীবিত করেছেন, আর আমরা সবাই তাঁরই কাছে ফিরে যাব’ (সহীহ বুখারী, হা/৬৩২৪; সহীহ মুসলিম, হা/২৭১১)।
(৭) সূরা আল-মুলক পাঠ করা। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ‘আলিফ লাম মীম তানযীলুল কিতাব’ তথা সূরা আস-সাজদাহ এবং ‘তাবারাকাল্লাযী বিয়াদিহিল মুলক’ তথা সূরা আল-মুলক তেলাওয়াত না করে কোনদিন ঘুমাতেন না’ (তিরমিযী, হা/২৮৯২; মুসনাদে আহমাদ, হা/১৪৭০০; মিশকাত, হা/২১৫৫; সনদ সহীহ, সিলসিলা সহীহাহ, হা/৫৮৫)।
যেমন,
(১) আয়াতুল কুরসী পাঠ করা (সহীহ বুখারী, হা/২৩১১ ও হা/৩২৭৫; মিশকাত, হা/২১২৩)।
(২) সূরা আল-বাক্বারার শেষ দুই আয়াত পাঠ করা। রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি রাতের বেলা সূরা আল-বাক্বারাহর শেষ দুই আয়াত পড়বে সেটা তার জন্য যথেষ্ট হবে’ (সহীহ বুখারী, হা/৪০০৮, ৫০০৯, ৫০৪০, ৫০৫১; মিশকাত, হা/২১২৫)।
(৩) ঘুমানোর আগে সূরা আল-কাফিরূন পাঠ করা (তিরমিযী, হা/৩৪০৩; মিশকাত, হা/২১৬১, সনদ সহীহ)।
(৪) সূরা আল-ইখলাছ, সূরা আল-ফালাক্ব ও সূরা আন-নাস পাঠ করা (সহীহ বুখারী, হা/৫০১৭; মিশকাত, হা/২১৩২)।
(৫) ৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ, ৩৩ বার সুবহানাল্লাহ এবং ৩৪ বার আল্লাহু আকবার বলা (তিরমিযী, হা/৩৪০৮ ‘দু‘আ’ অধ্যায়, সনদ সহীহ)। (৬) ঘুমানোর দু‘আ পড়া। ডান কাতে শুয়ে নিম্নের দু‘আ পড়তে হয়। بِاسْمِكَ اللَّهُمَّ أَمُوْتُ وَأَحْيَا উচ্চারণ : ‘বিসমিকাল্লা-হুম্মা আমূতু ওয়া আহ্ইয়া’। অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আপনার নাম নিয়েই আমি মৃত্যুবরণ করছি (ঘুমাচ্ছি) এবং আপনার নাম নিয়েই জীবিত (জাগ্রত) হব’। অতঃপর ঘুম থেকে উঠে এই দু‘আ পড়তে হয়। اَلْحَمْدُ لِلهِ الَّذِيْ أَحْيَانَا بَعْدَ مَا أَمَاتَنَا وَإِلَيْهِ النُّشُوْرُ উচ্চারণ : ‘আলহামদুলিল্লা-হিল্লাযী আহ্ইয়া-না- বা‘দা মা- আমা-তানা- ওয়া ইলাইহিন্ নুশূর’। অর্থ : ‘সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য, যিনি (নিদ্রারূপ) মৃত্যুর পর আমাদেরকে পুনরায় জীবিত করেছেন, আর আমরা সবাই তাঁরই কাছে ফিরে যাব’ (সহীহ বুখারী, হা/৬৩২৪; সহীহ মুসলিম, হা/২৭১১)।
(৭) সূরা আল-মুলক পাঠ করা। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ‘আলিফ লাম মীম তানযীলুল কিতাব’ তথা সূরা আস-সাজদাহ এবং ‘তাবারাকাল্লাযী বিয়াদিহিল মুলক’ তথা সূরা আল-মুলক তেলাওয়াত না করে কোনদিন ঘুমাতেন না’ (তিরমিযী, হা/২৮৯২; মুসনাদে আহমাদ, হা/১৪৭০০; মিশকাত, হা/২১৫৫; সনদ সহীহ, সিলসিলা সহীহাহ, হা/৫৮৫)।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: