যে সকল শস্য জমিতে উৎপন্ন হয় তা যদি মানুষের সাধারণ খাদ্য হিসাবে বিবেচিত হয় এবং তা ওযন ও গুদামজাত করা যায়, সে সকল শস্যেই কেবল যাকাত ফরয। ওমর ইবনুল খাত্ত্বাব (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বলেন, রাসূল (ﷺ) গম, যম, কিশমিশ এবং খেজুর এই চারটি শস্যের যাকাত প্রবর্তন করেছেন’ (দারাকুৎনী, হা/১৯৩৬; মুসনাদে আহমাদ, হা/২২০৪১; সিলসিলা সহীহাহ, হা/৮৭৯)।
উক্ত হাদীসে মাত্র চারটি শস্যের কথা উল্লেখ হলেও চারটির মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। বরং ওযন ও গুদামজাত সম্ভব সকল শস্যই এর অন্তর্ভুক্ত। অতএব গুদামজাত অসম্ভব এমন শস্যের যাকাত ফরয নয়। যেমন শাক-সবজি বা কাঁচা মালের কোন যাকাত নেই (তিরমিযী, হা/৬৩৮; দারাকুৎনী, হা/১৯৩০; মিশকাত, হা/১৮১৩)।
তবে এ জাতীয় সম্পদের বিক্রয়লব্ধ অর্থ এক বছর অতিক্রম করলে এবং নিছাব পরিমাণ হলে শতকরা ২.৫০ টাকা হারে যাকাত দিতে হবে (তিরমিযী, হা/৬৩২; ইবনু মাজাহ, হা/১৭৯২, সনদ সহীহ)।
উক্ত হাদীসে মাত্র চারটি শস্যের কথা উল্লেখ হলেও চারটির মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। বরং ওযন ও গুদামজাত সম্ভব সকল শস্যই এর অন্তর্ভুক্ত। অতএব গুদামজাত অসম্ভব এমন শস্যের যাকাত ফরয নয়। যেমন শাক-সবজি বা কাঁচা মালের কোন যাকাত নেই (তিরমিযী, হা/৬৩৮; দারাকুৎনী, হা/১৯৩০; মিশকাত, হা/১৮১৩)।
তবে এ জাতীয় সম্পদের বিক্রয়লব্ধ অর্থ এক বছর অতিক্রম করলে এবং নিছাব পরিমাণ হলে শতকরা ২.৫০ টাকা হারে যাকাত দিতে হবে (তিরমিযী, হা/৬৩২; ইবনু মাজাহ, হা/১৭৯২, সনদ সহীহ)।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: