Knowledge Sharer
ilm Seeker
Uploader
Salafi User
- Joined
- Jan 12, 2023
- Threads
- 864
- Comments
- 1,113
- Solutions
- 20
- Reactions
- 13,043
- Thread Author
- #1
নারীদের কথা আওরাতের )عورة( অন্তর্ভুক্ত নয় এবং পুরুষদের সাথে স্বাভাবিকভাবে কথাবার্তা বলাও তাদের জন্য অবৈধ নয়। তবে কেউ যদি নরম স্বরে, কোমল কন্ঠে এমনভাবে কথা বলে, যাতে ফেতনা সৃষ্টির আশঙ্কা হয়, তাহলে এটি হারাম। মহান আল্লাহ বলেন,
'তোমরা পরপুরুষের সাথে কোমল কন্ঠে এমনভাবে কথা বলো না, কারণ এতে যার অন্তরে ব্যাধি আছে, সে প্রলুব্ধ হয়। বরং তোমরা ন্যায়সংগত কথা বলবে' (আল-আহযাব, ৩৩/৩২)।
মহান আল্লাহ এখানে বলেননি, তোমরা পুরুষের সাথে কথা বলো না; বরং বলেছেন, 'তোমরা পরপুরুষের সাথে কোমল কন্ঠে কথা বলো না'। স্বাভাবিক কথাবার্তা তিনি নিষেধ করেননি।
অতএব, ফেতনার আশঙ্কা না থাকলে পরপুরুষের সাথে নারীর কথাবার্তায় কোনো বাধা নেই। রাসূল-এর কাছে এসে মহিলা ছাহাবীগণ বিভিন্ন প্রশ্ন করতেন, পুরুষ ছাহাবীগণ তাদের কথা শুনতে পেতেন। রাসূল (ﷺ) সরাসরি তাদের প্রশ্নের জবাব দিতেন।
দুটি শর্ত সাপেক্ষে নারীরা পরপুরুষের সাথে কথা বলতে পারে: ১. নারীর সাথে মাহরাম পুরুষ থাকা। ২. ফেতনার আশঙ্কা না থাকা। নিজের স্ত্রী ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে কথা বলার সময় আত্মিক বা জৈবিক তৃপ্তি কামনা করা কোনো পুরুষের জন্য শোভনীয় নয়।
فَلَا تَخْضَعْنَ بِالْقَوْلِ فَيَطْمَعَ الَّذِي فِي قَلْبِهِ مَرَضٌ وَقُلْنَ قَوْلًا مَعْرُوفًا
'তোমরা পরপুরুষের সাথে কোমল কন্ঠে এমনভাবে কথা বলো না, কারণ এতে যার অন্তরে ব্যাধি আছে, সে প্রলুব্ধ হয়। বরং তোমরা ন্যায়সংগত কথা বলবে' (আল-আহযাব, ৩৩/৩২)।
মহান আল্লাহ এখানে বলেননি, তোমরা পুরুষের সাথে কথা বলো না; বরং বলেছেন, 'তোমরা পরপুরুষের সাথে কোমল কন্ঠে কথা বলো না'। স্বাভাবিক কথাবার্তা তিনি নিষেধ করেননি।
অতএব, ফেতনার আশঙ্কা না থাকলে পরপুরুষের সাথে নারীর কথাবার্তায় কোনো বাধা নেই। রাসূল-এর কাছে এসে মহিলা ছাহাবীগণ বিভিন্ন প্রশ্ন করতেন, পুরুষ ছাহাবীগণ তাদের কথা শুনতে পেতেন। রাসূল (ﷺ) সরাসরি তাদের প্রশ্নের জবাব দিতেন।
দুটি শর্ত সাপেক্ষে নারীরা পরপুরুষের সাথে কথা বলতে পারে: ১. নারীর সাথে মাহরাম পুরুষ থাকা। ২. ফেতনার আশঙ্কা না থাকা। নিজের স্ত্রী ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে কথা বলার সময় আত্মিক বা জৈবিক তৃপ্তি কামনা করা কোনো পুরুষের জন্য শোভনীয় নয়।
মুসলিম পরিবার সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর
মূল : শায়খ মুহাম্মাদ ইবনে ছলেহ আল-উছায়মীন
-অনুবাদ : ড. আব্দুল্লাহিল কাফী মাদানী
মূল : শায়খ মুহাম্মাদ ইবনে ছলেহ আল-উছায়মীন
-অনুবাদ : ড. আব্দুল্লাহিল কাফী মাদানী
সৌন্দর্যের জন্য দুই হাতে মেহেদি দেওয়ার বিষয়টি নারীদের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচলিত আছে। নারীদেরকে যেহেতু তাদের স্বামীদের জন্য সাজসজ্জা করতে হয়, আর মেহেদি সাজসজ্জার অন্যতম একটি মাধ্যম, তাই নখ বাদ দিয়ে অথবা নখসহ পুরো হাতে মেহেদি দেওয়া উচিত।
তবে ঋতুমতী নারী ছাড়া অন্য কারও জন্য নেইল পলিশ ব্যবহার করা বৈধ নয়। কেননা নেইল পলিশ দিলে ত্বকে ওযূর পানি পৌঁছায় না। তবে ওযুর সময় যদি উঠিয়ে ফেলে দেয়, তাহলে কোনো সমস্যা নেই।
তবে ঋতুমতী নারী ছাড়া অন্য কারও জন্য নেইল পলিশ ব্যবহার করা বৈধ নয়। কেননা নেইল পলিশ দিলে ত্বকে ওযূর পানি পৌঁছায় না। তবে ওযুর সময় যদি উঠিয়ে ফেলে দেয়, তাহলে কোনো সমস্যা নেই।
মুসলিম পরিবার সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর
মূল : শায়খ মুহাম্মাদ ইবনে ছলেহ আল-উছায়মীন
-অনুবাদ : ড. আব্দুল্লাহিল কাফী মাদানী
...মূল : শায়খ মুহাম্মাদ ইবনে ছলেহ আল-উছায়মীন
-অনুবাদ : ড. আব্দুল্লাহিল কাফী মাদানী
- Abu Abdullah
- Replies: 0
- Forum: মহিলা অঙ্গন