যে ব্যক্তি কোন দূরবর্তী জায়গায় থেকে একাকী চাঁদ দেখে; দেখাতে তার কোন সাথী না থাকে অথবা সে ছাড়া অন্য কেউ না দেখে এবং এ দেখার ব্যাপারে নিশ্চিত হয়, তাহলে তার জন্য রোযা রাখা ওয়াজেব। কারণ, এ ব্যাপারে মহান আল্লাহর সাধারণ বাণী হল,
অর্থাৎ, অতএব তোমাদের মধ্যে যে কেউ এ মাস পাবে সে যেন এ মাসে রোযা রাখে। (কুরআনুল কারীম ২/১৮৫)
আর মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) বলেন, ‘‘তোমরা চাঁদ দেখে রোযা রাখ।’’
কিন্তু সে যদি শহর বা গ্রামে থাকে এবং শরয়ী আদালত বা হিলাল-কমিটির সামনে তার সাক্ষ্য পেশ করে এবং তার সে সাক্ষ্য রদ্দ্ করে দেওয়া হয়, তাহলে এ অবস্থায় সে গোপনে রোযা রাখবে। যাতে প্রকাশ্যে সমাজের বিরোধিতা প্রকাশ না হয়।[1]
(فَمَنْ شَهِدَ مِنْكُمُ الشَّهْرَ فَلْيَصُمْهُ)
অর্থাৎ, অতএব তোমাদের মধ্যে যে কেউ এ মাস পাবে সে যেন এ মাসে রোযা রাখে। (কুরআনুল কারীম ২/১৮৫)
আর মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) বলেন, ‘‘তোমরা চাঁদ দেখে রোযা রাখ।’’
কিন্তু সে যদি শহর বা গ্রামে থাকে এবং শরয়ী আদালত বা হিলাল-কমিটির সামনে তার সাক্ষ্য পেশ করে এবং তার সে সাক্ষ্য রদ্দ্ করে দেওয়া হয়, তাহলে এ অবস্থায় সে গোপনে রোযা রাখবে। যাতে প্রকাশ্যে সমাজের বিরোধিতা প্রকাশ না হয়।[1]
[1] (আশ্শারহুল মুমতে’ ৬/৩২৯, সামানিয়া ওয়া আরবাঊন সুআলান ফিস্-সিয়াম ৩৬পৃঃ, আহকামুস সাওমি অল-ই’তিকাফ, আবূ সারী মঃ আব্দুল হাদী ৪১-৪২পৃঃ)
রমাযানের ফাযায়েল ও রোযার মাসায়েল
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী