উত্তর: পর্যায়ক্রমে তিনবার শিংগায় ফুঁক দেওয়া হবে।
প্রথম পর্যায়: পৃথিবীতে ভীতিকর বিপর্যয় দেখা দিবে, এাস সৃষ্টি হবে এবং দুনিয়া ওলট-পালট হয়ে যাবে। মহান পবিত্র আল্লাহ বলেন:
‘‘যেদিন শিংগায় ফুঁক (প্রথম) দেওয়া হবে, সেদিন আল্লাহ যাদেরকে চাইবেন, তারা ব্যতীত আকাশমণ্ডলীর ও পৃথিবীর সকলেই ভীত, বিহ্বল হয়ে পড়বে। অতঃপর সকলেই তাঁর নিকট আসবে বিনীত অবস্থায়’’। (সূরা আন-নামল: ৮৭)
দ্বিতীয় পর্যায়: প্রচণ্ড গর্জন হবে এবং দুনিয়ার সবকিছুই ধ্বংস হয়ে যাবে[1]। মহান আল্লাহর বাণী:
‘‘শিংগায় ফুঁক দেওয়া হবে অতঃপর যাদেরকে আল্লাহ ইচ্ছা করেন তারা ব্যতীত আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর সকলে মূর্ছা যাবে (মৃত্যু হবে)’’। (সূরা আয-যুমার: ৬৮)
তৃতীয় পর্যায়: পুনরুত্থান ও জাগিয়ে তুলে সংগঠিত করার ফুঁক। মহান আল্লাহ বলেন:
‘‘অতঃপর আবার শিংগায় ফুঁক দেওয়া হবে, আর তৎক্ষনাৎ তারা দণ্ডায়মান হয়ে তাকিয়ে দেখবে’’। (সূরা আয-যুমার: ৬৮)
প্রথম পর্যায়: পৃথিবীতে ভীতিকর বিপর্যয় দেখা দিবে, এাস সৃষ্টি হবে এবং দুনিয়া ওলট-পালট হয়ে যাবে। মহান পবিত্র আল্লাহ বলেন:
وَيَوۡمَ يُنفَخُ فِي ٱلصُّورِ فَفَزِعَ مَن فِي ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَمَن فِي ٱلۡأَرۡضِ إِلَّا مَن شَآءَ ٱللَّهُۚ وَكُلٌّ أَتَوۡهُ دَٰخِرِينَ ٨٧ [النمل: ٨٧]
‘‘যেদিন শিংগায় ফুঁক (প্রথম) দেওয়া হবে, সেদিন আল্লাহ যাদেরকে চাইবেন, তারা ব্যতীত আকাশমণ্ডলীর ও পৃথিবীর সকলেই ভীত, বিহ্বল হয়ে পড়বে। অতঃপর সকলেই তাঁর নিকট আসবে বিনীত অবস্থায়’’। (সূরা আন-নামল: ৮৭)
দ্বিতীয় পর্যায়: প্রচণ্ড গর্জন হবে এবং দুনিয়ার সবকিছুই ধ্বংস হয়ে যাবে[1]। মহান আল্লাহর বাণী:
وَنُفِخَ فِي ٱلصُّورِ فَصَعِقَ مَن فِي ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَمَن فِي ٱلۡأَرۡضِ إِلَّا مَن شَآءَ ٱللَّهُۖ [الزمر: ٦٨]
‘‘শিংগায় ফুঁক দেওয়া হবে অতঃপর যাদেরকে আল্লাহ ইচ্ছা করেন তারা ব্যতীত আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর সকলে মূর্ছা যাবে (মৃত্যু হবে)’’। (সূরা আয-যুমার: ৬৮)
তৃতীয় পর্যায়: পুনরুত্থান ও জাগিয়ে তুলে সংগঠিত করার ফুঁক। মহান আল্লাহ বলেন:
ثُمَّ نُفِخَ فِيهِ أُخۡرَىٰ فَإِذَا هُمۡ قِيَامٞ يَنظُرُونَ [الزمر: ٦٨]
‘‘অতঃপর আবার শিংগায় ফুঁক দেওয়া হবে, আর তৎক্ষনাৎ তারা দণ্ডায়মান হয়ে তাকিয়ে দেখবে’’। (সূরা আয-যুমার: ৬৮)
[1] বিশুদ্ধমতে উপরের দু’টি পর্যায় একই ফুঁকের ভিন্ন ভিন্ন অংশ। [সম্পাদক]