এশার সালাত দেরিতে আদায় করা উত্তম।
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, আমি যদি আমার উম্মতের জন্য কষ্টকর হবে বলে মনে না করতাম, তাহলে তাদেরকে এশার সালাত রাতের এক তৃতীয়াংশ অথবা অর্ধরাত পর্যন্ত দেরি করে আদায়ের নির্দেশ দিতাম’ (আবূ দাঊদ, হা/১৩৬৪; তিরমিযী, হা/১৬৭, সনদ সহীহ)।
তবে আউয়াল ওয়াক্তের জামা‘আত বাদ দিয়ে শেষ ওয়াক্তে একাকী এশার সালাত আদায় করা যাবে না। কারণ এশার সালাত দেরিতে আদায় করা মুস্তাহাব। পক্ষান্তরে জামা‘আতে সালাত আদায় করা ওয়াজিব। এছাড়া এশার সালাত জামা‘আতে আদায় করার অনেক ফযীলতও বর্ণিত হয়েছে (সহীহ মুসলিম, হা/৬৫৬; মিশকাত, হা/৬৩০)।
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, আমি যদি আমার উম্মতের জন্য কষ্টকর হবে বলে মনে না করতাম, তাহলে তাদেরকে এশার সালাত রাতের এক তৃতীয়াংশ অথবা অর্ধরাত পর্যন্ত দেরি করে আদায়ের নির্দেশ দিতাম’ (আবূ দাঊদ, হা/১৩৬৪; তিরমিযী, হা/১৬৭, সনদ সহীহ)।
তবে আউয়াল ওয়াক্তের জামা‘আত বাদ দিয়ে শেষ ওয়াক্তে একাকী এশার সালাত আদায় করা যাবে না। কারণ এশার সালাত দেরিতে আদায় করা মুস্তাহাব। পক্ষান্তরে জামা‘আতে সালাত আদায় করা ওয়াজিব। এছাড়া এশার সালাত জামা‘আতে আদায় করার অনেক ফযীলতও বর্ণিত হয়েছে (সহীহ মুসলিম, হা/৬৫৬; মিশকাত, হা/৬৩০)।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: