ইবাদতে মধ্যমপন্থা বলতে বুঝায়, ইবাদতের ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি করা যাবে না। দেখা গেল যে, একদিন একশ রাকাত নফল নামাজ আদায় করলেন, আরেকদিন দুই রাকাতও আদায় করলেন না। একদিন তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করলেন, আরেকদিন তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করলেন না। আবার দেখা গেল, আপনি একাধারে তিন চারদিন রোজা পালন করছেন, তার পরবর্তী এক মাস আর রোজা রাখলেন না। এই যে পদ্ধতি, এটি মূলত উত্তম পদ্ধতি নয়।
মধ্যমপন্থা হচ্ছে, আপনার সাধ্যে যতটুকু কুলাবে, সেই পরিমাণ ইবাদত আপনি করবেন এবং নবী (সা.) এই ইবাদত যখন করতেন, এটি নবীর হাদিস দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে যে, ‘এটি যেন নিয়মিত করা যায় সেভাবে করতেন।’
তাহাজ্জুদ নামাজ আপনি দুই রাকাত বা চার রাকাত আদায় করেন, কিন্তু সেটি নিয়মিত আদায়ের চেষ্টা করেন। আপনি মাসে একটি অথবা দুটি নফল রোজা রাখেন, কিন্তু সেটি নিয়মিত রাখার চেষ্টা করেন। এটিই হচ্ছে মূলত ইবাদতের মধ্যমপন্থার অনুসরণ।
মধ্যমপন্থার সঠিক ব্যাখ্যা হচ্ছে, নবীর (সা.) দেখানো যে সুন্নাহ তরিকা আছে, সেটি অনুসরণ করা। কারণ নবী (সা) কখনো চরমপন্থা অবলম্বন করেননি, প্রান্তিকতা নবীর (সা.) কোনো আমল থেকে পাওয়া যায়নি। ইবাদত করতে গিয়ে তো নিজের ওপর, পরিবারের ওপর জুলুম করা যাবে না। নিজের হক এবং পরিবারের হক অবশ্যই আদায় করতে হবে। সুতরাং নবীর পন্থা যদি অবলম্বন করতে পারেন তাহলে দেখবেন আপনি ইবাদতে মধ্যমপন্থা অনুসরণ করতে পারছেন।
মধ্যমপন্থা হচ্ছে, আপনার সাধ্যে যতটুকু কুলাবে, সেই পরিমাণ ইবাদত আপনি করবেন এবং নবী (সা.) এই ইবাদত যখন করতেন, এটি নবীর হাদিস দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে যে, ‘এটি যেন নিয়মিত করা যায় সেভাবে করতেন।’
তাহাজ্জুদ নামাজ আপনি দুই রাকাত বা চার রাকাত আদায় করেন, কিন্তু সেটি নিয়মিত আদায়ের চেষ্টা করেন। আপনি মাসে একটি অথবা দুটি নফল রোজা রাখেন, কিন্তু সেটি নিয়মিত রাখার চেষ্টা করেন। এটিই হচ্ছে মূলত ইবাদতের মধ্যমপন্থার অনুসরণ।
মধ্যমপন্থার সঠিক ব্যাখ্যা হচ্ছে, নবীর (সা.) দেখানো যে সুন্নাহ তরিকা আছে, সেটি অনুসরণ করা। কারণ নবী (সা) কখনো চরমপন্থা অবলম্বন করেননি, প্রান্তিকতা নবীর (সা.) কোনো আমল থেকে পাওয়া যায়নি। ইবাদত করতে গিয়ে তো নিজের ওপর, পরিবারের ওপর জুলুম করা যাবে না। নিজের হক এবং পরিবারের হক অবশ্যই আদায় করতে হবে। সুতরাং নবীর পন্থা যদি অবলম্বন করতে পারেন তাহলে দেখবেন আপনি ইবাদতে মধ্যমপন্থা অনুসরণ করতে পারছেন।
- ড. মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ।