- Joined
- Jan 3, 2023
- Threads
- 653
- Comments
- 796
- Reactions
- 6,953
- Thread Author
- #1
১/ কাজের আগেঃ কোনো কিছু তাক্বদীর দ্বারা নির্ধারিত ভেবে কর্মবিমুখ না হওয়া। যেটা উপকারি সেটার জন্য চেষ্টা করা, আল্লাহর সাহায্য চাওয়া। এভাবে উত্তম পন্থায় চেষ্টা করা এবং আল্লাহর সাহায্য চাওয়ার কারণে তার নেকী হবে।
২/ কাজের সময়ঃ কোনাে কিছুর জন্য চেষ্টা করার সময় হালাল উপায়ে চেষ্টা করতে হবে। পাশাপাশি আল্লাহর উপর ভরসা করতে হবে। এটা মনে রাখতে হবে যে, হালাল বা হারাম পন্থার কোনটা আমি বেছে নিচ্ছি সেটাই আমার পরীক্ষা। হালাল বেছে নিতে গিয়ে যে সমস্যাগুলাে হচ্ছে, সেগুলাে মােকাবেলার ক্ষেত্রে আল্লাহর উপর ভরসা করতে পারছি, না হতাশ হয়ে যাচ্ছি? এটাই পরীক্ষা।
৩/ কাজের পরেঃ কোনাে কিছুর জন্য সব ধরনের বৈধ চেষ্টার পরও যদি ব্যর্থতা আসে, তবে হতাশ হওয়া যাবে না। যদি এটা করতাম তাহলে এমন হতো, এটা না করলে এমন হতো না ইত্যাদি কথা থেকে বিরত থাকতে হবে।
ধৈর্য ধরতে হবে এবং বুঝতে হবে এটা আসলে আমার তাক্বদীরে ছিল না। আর এটাই আমার পরীক্ষা।
তথা সারমর্ম হচ্ছে, তাক্বদীরে আছে বলে অলস বসে থাকা যাবে না। কাজ করতে হবে। কাজ শুরু করার পর আল্লাহর উপর ভরসা করতে হবে। কাজ শেষে ছবর [ধৈর্যধারণ] করতে হবে।
কাজ + আল্লাহ ভরসা + ছবর = প্রকৃত সফলতা।
উপরিউক্ত তিনটি পদক্ষেপ পার হওয়ার পর ফলাফল হচ্ছে, এই কাজের জন্য হালালভাবে প্রচেষ্টার কারণে এবং হারাম থেকে বিরত থাকার কারণে আমি যেমন নেকী
পেয়ে গেছি, তেমনি আমার জন্য নির্ধারিত একটি পরীক্ষাতেও উত্তীর্ণ হয়ে গেছি।
উৎসঃ "রিযিক্ব" বই, পৃষ্ঠা নংঃ ৪২-৪৩; লেখকঃ আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক (নিবরাস প্রকাশনী)
২/ কাজের সময়ঃ কোনাে কিছুর জন্য চেষ্টা করার সময় হালাল উপায়ে চেষ্টা করতে হবে। পাশাপাশি আল্লাহর উপর ভরসা করতে হবে। এটা মনে রাখতে হবে যে, হালাল বা হারাম পন্থার কোনটা আমি বেছে নিচ্ছি সেটাই আমার পরীক্ষা। হালাল বেছে নিতে গিয়ে যে সমস্যাগুলাে হচ্ছে, সেগুলাে মােকাবেলার ক্ষেত্রে আল্লাহর উপর ভরসা করতে পারছি, না হতাশ হয়ে যাচ্ছি? এটাই পরীক্ষা।
৩/ কাজের পরেঃ কোনাে কিছুর জন্য সব ধরনের বৈধ চেষ্টার পরও যদি ব্যর্থতা আসে, তবে হতাশ হওয়া যাবে না। যদি এটা করতাম তাহলে এমন হতো, এটা না করলে এমন হতো না ইত্যাদি কথা থেকে বিরত থাকতে হবে।
ধৈর্য ধরতে হবে এবং বুঝতে হবে এটা আসলে আমার তাক্বদীরে ছিল না। আর এটাই আমার পরীক্ষা।
তথা সারমর্ম হচ্ছে, তাক্বদীরে আছে বলে অলস বসে থাকা যাবে না। কাজ করতে হবে। কাজ শুরু করার পর আল্লাহর উপর ভরসা করতে হবে। কাজ শেষে ছবর [ধৈর্যধারণ] করতে হবে।
কাজ + আল্লাহ ভরসা + ছবর = প্রকৃত সফলতা।
উপরিউক্ত তিনটি পদক্ষেপ পার হওয়ার পর ফলাফল হচ্ছে, এই কাজের জন্য হালালভাবে প্রচেষ্টার কারণে এবং হারাম থেকে বিরত থাকার কারণে আমি যেমন নেকী
পেয়ে গেছি, তেমনি আমার জন্য নির্ধারিত একটি পরীক্ষাতেও উত্তীর্ণ হয়ে গেছি।
উৎসঃ "রিযিক্ব" বই, পৃষ্ঠা নংঃ ৪২-৪৩; লেখকঃ আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক (নিবরাস প্রকাশনী)