- Joined
- Feb 8, 2023
- Threads
- 41
- Comments
- 43
- Reactions
- 383
- Thread Author
- #1
আজকাল আমাদের সাহিহ আকিদার কিছু ভাইদের আচার আচরন কিংবা কথাবার্তায় অথবা ফেসবুকের স্টাটাসের ভাষায় এত রুক্ষতা চোখে পড়ে যা দেখলে যেমন লজ্জা লাগে তেমনি খারাপ লাগে।মুসলিমদের অন্যতম একটা দিক থাকবে বিনয়ি হওয়া।তিরমিযির একটা সাহিহ হাদিসে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইংগিত দিয়েছেন যে, দুইটি আমল সবচেয়ে বেশি মানুষজনকে জান্নাতে নিয়ে যাবে।
১. তাক্বাওল্লাহ
২. হুসনুল খুলুক
আমরা ভুলে যাই যে একটা সময় আমরাও ভুল পথে ছিলাম।বিদাত আর শিরক সহ বড় বড় কবিরা গুনাহে ছিলাম।অনেকেই আছি।হয়ত জেনে কিংবা না জেনে।
মানুশের সাথে এই ধরনের উগ্র আচরন দুইটি জিনিস সৃস্টি করে।
১. উনি আপনার দাওয়াতের কিছুই গ্রহন না করার সম্ভাবনা থাকে।
২. আপনার নিজের আমলের ক্ষতি আপনি নিজেই করলেন।
আল্লাহ আমাদেরকে হিকমতের সাথে মানুষজনকে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দিতে বলেছেন।জোড় করে নয়।
আল্লাহ বলেন, সূরা নাহল: ১২৫ – আপন পালনকর্তার পথের প্রতি আহবান করুন জ্ঞানের কথা বুঝিয়ে ও উপদেশ শুনিয়ে উত্তমরূপে এবং তাদের সাথে বিতর্ক করুন পছন্দ যুক্ত পন্থায়। নিশ্চয় আপনার পালনকর্তাই ঐ ব্যক্তি সম্পর্কে বিশেষ ভাবে জ্ঞাত রয়েছেন, যে তাঁর পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে পড়েছে এবং তিনিই ভাল জানেন তাদেরকে, যারা সঠিক পথে আছে।
এখন আপনি/আমি জানিনা আমাদের অবস্থা কি।আমরা আল্লাহর কাছে কতটা গ্রহণযোগ্য হলাম।কিন্তু আমাদের ভাষায় তার উল্টো মনে হয়।
ওয়াল্লাহি কাউকে পারসোনালি এটাক করে এই লিখা নয়।একান্তই নিজেকে বলার উদ্দেশ্য নিয়ে এবং আমাদের সাহিহ আকিদার ভাইদেরকে ভাই হিসাবে নাসিহা দেয়ার মানসে এই লেখা লিখলাম।কারন একটা সময় আমি নিজেও খুব তাড়াতাড়ি একটা উপসংহারে চলে আসতাম।কে ঠিক আর কে বেঠিক।কে আল্লাহর কত নিকটে তা আল্লাহ ছাড়া কেউ ভালো বলতে পারবেনা।সেটা আগে ততটা মাথায় নিতাম না।
কিন্তু এখন এত সহজে করিনা। তারপরেও আচার আচরনে আমার প্রচুর ত্রুটি রয়েছে।কারন আমি এখনো শিখছি।ইমানটাও শক্ত নয়।
আমাদের সবসময় মনে রাখা উচিৎ যে, একদিন আমি আপনি কেউ এই দুনিয়ায় থাকবনা।কিন্তু আমাদের আচরন মানুশের অন্তরে রয়ে যাবে।তাই বলে আমি বলছিনা আমরা আকিদার ক্ষেত্রে বা ইসলামের হুকুম আহকামের ক্ষেত্রে কোন আপোষ করব।শুধুমাত্র আমাদের মধ্যে যে যে জায়গায় নম্রতার অভাব তা বিনয় এবং নম্রতা দিয়ে ভরে তুলব।
আল্লাহ আমাদের বুঝার তাওফিক দিন।আমিন।
১. তাক্বাওল্লাহ
২. হুসনুল খুলুক
আল্লাহ ভিরুতা আর উত্তম চরিত্র।
অথচ আমাদের সাহিহ আকিদার দিনি কিছু ভাইয়েরা অন্যের সাথে এমন উগ্রভাবে কথাবার্তা করেন মনে হয় যেন তাদের কাছে জান্নাতের সুসংবাদ চলে এসেছে।সুবহানাল্লাহ।আমরা ভুলে যাই যে একটা সময় আমরাও ভুল পথে ছিলাম।বিদাত আর শিরক সহ বড় বড় কবিরা গুনাহে ছিলাম।অনেকেই আছি।হয়ত জেনে কিংবা না জেনে।
মানুশের সাথে এই ধরনের উগ্র আচরন দুইটি জিনিস সৃস্টি করে।
১. উনি আপনার দাওয়াতের কিছুই গ্রহন না করার সম্ভাবনা থাকে।
২. আপনার নিজের আমলের ক্ষতি আপনি নিজেই করলেন।
আল্লাহ আমাদেরকে হিকমতের সাথে মানুষজনকে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দিতে বলেছেন।জোড় করে নয়।
আল্লাহ বলেন, সূরা নাহল: ১২৫ – আপন পালনকর্তার পথের প্রতি আহবান করুন জ্ঞানের কথা বুঝিয়ে ও উপদেশ শুনিয়ে উত্তমরূপে এবং তাদের সাথে বিতর্ক করুন পছন্দ যুক্ত পন্থায়। নিশ্চয় আপনার পালনকর্তাই ঐ ব্যক্তি সম্পর্কে বিশেষ ভাবে জ্ঞাত রয়েছেন, যে তাঁর পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে পড়েছে এবং তিনিই ভাল জানেন তাদেরকে, যারা সঠিক পথে আছে।
এখন আপনি/আমি জানিনা আমাদের অবস্থা কি।আমরা আল্লাহর কাছে কতটা গ্রহণযোগ্য হলাম।কিন্তু আমাদের ভাষায় তার উল্টো মনে হয়।
ওয়াল্লাহি কাউকে পারসোনালি এটাক করে এই লিখা নয়।একান্তই নিজেকে বলার উদ্দেশ্য নিয়ে এবং আমাদের সাহিহ আকিদার ভাইদেরকে ভাই হিসাবে নাসিহা দেয়ার মানসে এই লেখা লিখলাম।কারন একটা সময় আমি নিজেও খুব তাড়াতাড়ি একটা উপসংহারে চলে আসতাম।কে ঠিক আর কে বেঠিক।কে আল্লাহর কত নিকটে তা আল্লাহ ছাড়া কেউ ভালো বলতে পারবেনা।সেটা আগে ততটা মাথায় নিতাম না।
কিন্তু এখন এত সহজে করিনা। তারপরেও আচার আচরনে আমার প্রচুর ত্রুটি রয়েছে।কারন আমি এখনো শিখছি।ইমানটাও শক্ত নয়।
আমাদের সবসময় মনে রাখা উচিৎ যে, একদিন আমি আপনি কেউ এই দুনিয়ায় থাকবনা।কিন্তু আমাদের আচরন মানুশের অন্তরে রয়ে যাবে।তাই বলে আমি বলছিনা আমরা আকিদার ক্ষেত্রে বা ইসলামের হুকুম আহকামের ক্ষেত্রে কোন আপোষ করব।শুধুমাত্র আমাদের মধ্যে যে যে জায়গায় নম্রতার অভাব তা বিনয় এবং নম্রতা দিয়ে ভরে তুলব।
আল্লাহ আমাদের বুঝার তাওফিক দিন।আমিন।