যেকোন কাজে পিতা বা অভিভাবকের অনুমতি নির্ভর করে সন্তানের বয়সের উপর এবং তা ছেলে না মেয়ে তার উপর। অর্থাৎ মেয়ে সন্তান হলে অবশ্যই অনুমতি থাকতে হবে। কারণ তাদের প্রকৃতি হল বাড়িতে থাকা (সূরা আল-আহযাব : ৩৩)।
আর ছেলে সন্তান হলে যেকোন কাজে বের হওয়ার সময় অনুমতি নিতে হবে এমন নীতিমালা ইসলাম আবশ্যক করেনি। এখানে মূল বিষয় পিতা-মাতার আনুগত্য- যা ওয়াজিব। বাবা-মা পসন্দ করেন না, এমন কোন কাজে বের হলে তারা অবশ্যই অসন্তষ্ট হবেন। বাইরে বের হওয়া কিছু সময় তার জন্য নিষেধ আছে সে সময় বের হতে হলে অনুমতি লাগবে। সফরের একটি আদব হল- মুরব্বী এবং পরহেযগার ব্যক্তির কাছে দু‘আ নেয়া (আবুদাঊদ হা/২৬০০, সনদ সহীহ)।
পিতা-মাতার চাইতে উত্তম গুরুজন আর কে হতে পারে। সুতরাং তাদের বলে যাওয়ায় আদর্শবান সন্তানের বৈশিষ্ট্য। শায়খুল ইসলাম ইবনু তায়মিয়া (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, পাপের কাজ ছাড়া প্রত্যেক মানুষের উপর পিতা মাতার নির্দেশ মানা আবশ্যক। যদিও তারা ফাসেক বা পাপী হয় (ফাতাওয়া কুবরা, ৫ম খণ্ড, পৃ. ৩৮১)।
আর ছেলে সন্তান হলে যেকোন কাজে বের হওয়ার সময় অনুমতি নিতে হবে এমন নীতিমালা ইসলাম আবশ্যক করেনি। এখানে মূল বিষয় পিতা-মাতার আনুগত্য- যা ওয়াজিব। বাবা-মা পসন্দ করেন না, এমন কোন কাজে বের হলে তারা অবশ্যই অসন্তষ্ট হবেন। বাইরে বের হওয়া কিছু সময় তার জন্য নিষেধ আছে সে সময় বের হতে হলে অনুমতি লাগবে। সফরের একটি আদব হল- মুরব্বী এবং পরহেযগার ব্যক্তির কাছে দু‘আ নেয়া (আবুদাঊদ হা/২৬০০, সনদ সহীহ)।
পিতা-মাতার চাইতে উত্তম গুরুজন আর কে হতে পারে। সুতরাং তাদের বলে যাওয়ায় আদর্শবান সন্তানের বৈশিষ্ট্য। শায়খুল ইসলাম ইবনু তায়মিয়া (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, পাপের কাজ ছাড়া প্রত্যেক মানুষের উপর পিতা মাতার নির্দেশ মানা আবশ্যক। যদিও তারা ফাসেক বা পাপী হয় (ফাতাওয়া কুবরা, ৫ম খণ্ড, পৃ. ৩৮১)।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: