• ইউসুফ ইবনু আসবাত বলেন, একদিন ইশার সালাতের পর সুফিয়ান আস-সাওরি আমাকে বললেন, ‘ওজুর পাত্রটি নিয়ে আসো, আমি ওজু করব।’
আমি তাকে পাত্রটি এগিয়ে দিলে তিনি ডান হাতে পাত্রটি নিলেন। এরপর বাম হাত গালের ওপরে রেখে কী যেন ভাবতে লাগলেন। একসময়ে আমি ঘুমিয়ে পড়লাম। ফজরের সালাতের সময় উঠে দেখলাম, তিনি একই ভঙ্গিতে গালে হাত দিয়ে বসে আছেন। ওজুর পাত্রটি তখনো তার হাতেই।
আমি তাকে বললাম, ‘ভোর হয়ে গেছে।’
আমার কথা শুনে তিনি সংবিৎ ফিরে পেলেন এবং বললেন, ‘তুমি ওজুর পাত্র দিয়ে যাওয়ার পরে হঠাৎ আখিরাতের চিন্তা চলে এলো। এরপর কীভাবে সময় পার হয়ে গেছে, তা আর বলতে পারি না।’ — সিয়ারু আলামিন নুবালা, খন্ড : ৭
• ইউসুফ ইবনু আসবাত আরও বর্ণনা করেন, ‘সুফিয়ান আস-সাওরি আখিরাত নিয়ে এত বেশি চিন্তা করতেন, কখনো কখনো তিনি রক্ত-প্রস্রাব করতেন।’ — সিয়ারু আলামিন নুবালা, খন্ড : ৭
• মুহাম্মাদ ইবনু ইসাম বলেন, আমি আমার পিতাকে বলতে শুনেছি, ‘আখিরাতের চিন্তায় অতিরিক্ত মগ্নতার কারণে কখনো কখনো পথচারীরা তাকে পাগল মনে করত।’ — আল জারহু ওয়াত তাদিল, খন্ড : ১
আমি তাকে পাত্রটি এগিয়ে দিলে তিনি ডান হাতে পাত্রটি নিলেন। এরপর বাম হাত গালের ওপরে রেখে কী যেন ভাবতে লাগলেন। একসময়ে আমি ঘুমিয়ে পড়লাম। ফজরের সালাতের সময় উঠে দেখলাম, তিনি একই ভঙ্গিতে গালে হাত দিয়ে বসে আছেন। ওজুর পাত্রটি তখনো তার হাতেই।
আমি তাকে বললাম, ‘ভোর হয়ে গেছে।’
আমার কথা শুনে তিনি সংবিৎ ফিরে পেলেন এবং বললেন, ‘তুমি ওজুর পাত্র দিয়ে যাওয়ার পরে হঠাৎ আখিরাতের চিন্তা চলে এলো। এরপর কীভাবে সময় পার হয়ে গেছে, তা আর বলতে পারি না।’ — সিয়ারু আলামিন নুবালা, খন্ড : ৭
• ইউসুফ ইবনু আসবাত আরও বর্ণনা করেন, ‘সুফিয়ান আস-সাওরি আখিরাত নিয়ে এত বেশি চিন্তা করতেন, কখনো কখনো তিনি রক্ত-প্রস্রাব করতেন।’ — সিয়ারু আলামিন নুবালা, খন্ড : ৭
• মুহাম্মাদ ইবনু ইসাম বলেন, আমি আমার পিতাকে বলতে শুনেছি, ‘আখিরাতের চিন্তায় অতিরিক্ত মগ্নতার কারণে কখনো কখনো পথচারীরা তাকে পাগল মনে করত।’ — আল জারহু ওয়াত তাদিল, খন্ড : ১