(১). তাউস (রহঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি আশুরার আগে এক দিন ও পরে একদিন রোযা রাখতেন; ছুটে যাওয়ার ভয় থেকে।[মুসান্নাফে'ইবনে আবু শাইবা, খন্ড: ২ পৃষ্ঠা: ৩১৩]
(২). আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাআতের মহান ইমাম, শাইখুল ইসলাম আবু আব্দুল্লাহ আহমাদ বিন মুহাম্মাদ বিন হাম্বাল আশ-শাইবানী (رَحِمَهُ ٱللَّٰهُ)[ মৃত্যু ২৪১ হিজরী./৮৫৫ খ্রি.] তিনি বলেছেন, ❝যে ব্যক্তি আশুরার রোযা রাখতে চায় সে যেন ৯ তারিখ ও ১০ তারিখ রোযা রাখে। তবে মাসগুলো নিয়ে কোন অনিশ্চয়তা থাকলে তাহলে তিনদিন রোযা রাখবে। ইবনে সিরিন এই অভিমত ব্যক্ত করতেন❞ [কুদামা আল-মুগনি, খন্ড: ৪ পৃষ্ঠা: ৪৪১]
(২). সর্বোচ্চ ‘উলামা পরিষদের সম্মানিত সদস্য, বিগত শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ ফাক্বীহ, মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও উসূলবিদ, আশ-শাইখুল ‘আল্লামাহ, ইমাম মুহাম্মাদ বিন সালিহ আল-‘উসাইমীন (رَحِمَهُ ٱللَّٰهُ) [মৃত-১৪২১ হিজরী/ ২০০১ খ্রিস্টাব্দ] তিনি বলেছেন,❝ইহূদীদের বিরোধীতা করার জন্য তিনি এর একদিন পূর্বে ৯ তারিখ অথবা একদিন পরে ১১ তারিখ সাওম রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। সুতরাং আশুরার সাওমের ক্ষেত্রে উত্তম হচ্ছে, মুহার্রমের দশ তারিখের সাথে ৯ তারিখ অথবা ১১ তারিখের সাওম রাখা। অবশ্য ১১ তারিখের চেয়ে ৯ তারিখ সাওম রাখা অধিক উত্তম❞ [ফাতাওয়া আরকানুল ইসলাম ফাতাওয়া নং ৪৪২]
(৪) সৌদি আরবের ‘ইলমী গবেষণা ও ফাতাওয়া প্রদানের স্থায়ী কমিটির (আল-লাজনাতুদ দাইমাহ লিল বুহূসিল ‘ইলমিয়্যাহ ওয়াল ইফতা) ‘আলিমগণ বলেছেন, ❝আশুরার দিন নিজে থেকে রোজা রাখা জায়েয,তবে এর আগের দিন বা পরের দিন রোজা রাখা উত্তম। এটিই রাসূল ﷺ থেকে প্রমাণিত সুন্নত,যেমন তিনি বলেছেন,“আমি যদি আগামী বছর বেঁচে থাকি তবে অবশ্যই নবম রোজা রাখব❞ [আবু দাউদ, হা/২৪৪৫; ফাতাওয়া লাজনাহ দায়িমাহ, খন্ড: ১১ পৃষ্ঠা: ৪০১]
(২). আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাআতের মহান ইমাম, শাইখুল ইসলাম আবু আব্দুল্লাহ আহমাদ বিন মুহাম্মাদ বিন হাম্বাল আশ-শাইবানী (رَحِمَهُ ٱللَّٰهُ)[ মৃত্যু ২৪১ হিজরী./৮৫৫ খ্রি.] তিনি বলেছেন, ❝যে ব্যক্তি আশুরার রোযা রাখতে চায় সে যেন ৯ তারিখ ও ১০ তারিখ রোযা রাখে। তবে মাসগুলো নিয়ে কোন অনিশ্চয়তা থাকলে তাহলে তিনদিন রোযা রাখবে। ইবনে সিরিন এই অভিমত ব্যক্ত করতেন❞ [কুদামা আল-মুগনি, খন্ড: ৪ পৃষ্ঠা: ৪৪১]
(২). সর্বোচ্চ ‘উলামা পরিষদের সম্মানিত সদস্য, বিগত শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ ফাক্বীহ, মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও উসূলবিদ, আশ-শাইখুল ‘আল্লামাহ, ইমাম মুহাম্মাদ বিন সালিহ আল-‘উসাইমীন (رَحِمَهُ ٱللَّٰهُ) [মৃত-১৪২১ হিজরী/ ২০০১ খ্রিস্টাব্দ] তিনি বলেছেন,❝ইহূদীদের বিরোধীতা করার জন্য তিনি এর একদিন পূর্বে ৯ তারিখ অথবা একদিন পরে ১১ তারিখ সাওম রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। সুতরাং আশুরার সাওমের ক্ষেত্রে উত্তম হচ্ছে, মুহার্রমের দশ তারিখের সাথে ৯ তারিখ অথবা ১১ তারিখের সাওম রাখা। অবশ্য ১১ তারিখের চেয়ে ৯ তারিখ সাওম রাখা অধিক উত্তম❞ [ফাতাওয়া আরকানুল ইসলাম ফাতাওয়া নং ৪৪২]
(৪) সৌদি আরবের ‘ইলমী গবেষণা ও ফাতাওয়া প্রদানের স্থায়ী কমিটির (আল-লাজনাতুদ দাইমাহ লিল বুহূসিল ‘ইলমিয়্যাহ ওয়াল ইফতা) ‘আলিমগণ বলেছেন, ❝আশুরার দিন নিজে থেকে রোজা রাখা জায়েয,তবে এর আগের দিন বা পরের দিন রোজা রাখা উত্তম। এটিই রাসূল ﷺ থেকে প্রমাণিত সুন্নত,যেমন তিনি বলেছেন,“আমি যদি আগামী বছর বেঁচে থাকি তবে অবশ্যই নবম রোজা রাখব❞ [আবু দাউদ, হা/২৪৪৫; ফাতাওয়া লাজনাহ দায়িমাহ, খন্ড: ১১ পৃষ্ঠা: ৪০১]