Student Of Knowledge
Forum Staff
Moderator
Uploader
Exposer
HistoryLover
Salafi User
LV
16
- Awards
- 30
- Credit
- 5,081
- Thread starter
- #1
এ বিশ্বাসের ক্ষেত্রে মানুষ তিন ভাগে বিভক্ত:
প্রথম ভাগ:
এদের বক্তব্য হলো ‘আল্লাহ তা‘আলা তাঁর সৃষ্টির সঙ্গে আছেন’, এখানে ‘সঙ্গে থাকা’র দ্বারা যদি সাধারণভাবে সঙ্গে থাকাকে বুঝায় তবে এর অর্থ হবে, আল্লাহ তা‘আলা তাঁর জ্ঞানে ও সর্বব্যাপী ক্ষমতায় সৃষ্টির সঙ্গে রয়েছেন। আর যদি বিশেষভাবে সঙ্গে থাকাকে বুঝায় তবে এর অর্থ হবে, সাহায্য-সহযোগিতার মাধ্যমে তিনি থাকেন। যদিও আল্লাহ তা‘আলা সত্তাগতভাবে সর্বোর্ধ্বে এবং আরশের ওপরে।
এঁরাই হলেন সালাফ এবং এঁদের মাযহাবই হলো সত্য। যেমনটি ওপরে বর্ণিত হয়েছে।
দ্বিতীয় ভাগ:
এদের বক্তব্য হলো, ‘আল্লাহ তা‘আলা তাঁর সৃষ্টির সঙ্গে আছেন’ এ কথার দাবি হলো, আল্লাহ তা‘আলা জমিনে তাঁর সৃষ্টির সঙ্গে আছেন। তারা আল্লাহ তা‘আলার সর্বোর্ধ্বে থাকা এবং আরশের ওপরে থাকাকে নাকচ করে দেন। এরা হলেন প্রাচীন জাহমিয়া ফেরকার অন্তর্গত হুলুলিয়া গোষ্ঠী। এদের মাযহাব বাতিল ও অগ্রহণযোগ্য। সালাফগণ এদের মাযহাব বাতিল হওয়া এবং প্রত্যাখ্যান করার ব্যাপারে একমত। যেমনটি ওপরে বর্ণনা করা হয়েছে।
তৃতীয় ভাগ:
এদের বক্তব্য হলো, ‘আল্লাহ তা‘আলা তাঁর সৃষ্টির সঙ্গে আছেন’, এর দাবি হলো আল্লাহ তা‘আলা তাদের সঙ্গে জমিনে আছেন এবং একই সঙ্গে সর্বোর্ধ্বে আরশের ওপরেও আছেন। শায়খুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া এদের বক্তব্যকে মাজমুউল ফাতাওয়ায় তুলে ধরেছেন।[1]এরা মনে করেছেন যে ‘সঙ্গে থাকা’ এবং ‘ঊর্ধ্বতা’ এ উভয় বিষয়ে যেসব টেক্সট রয়েছে তার বাহ্যিক অর্থকে তারা ধারণ করতে পেরেছেন। কিন্তু তারা মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছেন এবং পথভ্রষ্ট হয়েছেন। কেননা ‘সঙ্গে থাকা’ বিষয়ে যেসব টেক্সট রয়েছে তা মাখলুকের সঙ্গে সত্তাগতভাবে আল্লাহ তা‘আলার মিশে থাকাকে দাবি করে না। এটা বরং বাতিল। আর আল্লাহ তা‘আলা ও তাঁর রাসূলের কথার বাহ্যিক অর্থ কোনো বাতিল বিষয় হতে পারে না।
প্রথম ভাগ:
এদের বক্তব্য হলো ‘আল্লাহ তা‘আলা তাঁর সৃষ্টির সঙ্গে আছেন’, এখানে ‘সঙ্গে থাকা’র দ্বারা যদি সাধারণভাবে সঙ্গে থাকাকে বুঝায় তবে এর অর্থ হবে, আল্লাহ তা‘আলা তাঁর জ্ঞানে ও সর্বব্যাপী ক্ষমতায় সৃষ্টির সঙ্গে রয়েছেন। আর যদি বিশেষভাবে সঙ্গে থাকাকে বুঝায় তবে এর অর্থ হবে, সাহায্য-সহযোগিতার মাধ্যমে তিনি থাকেন। যদিও আল্লাহ তা‘আলা সত্তাগতভাবে সর্বোর্ধ্বে এবং আরশের ওপরে।
এঁরাই হলেন সালাফ এবং এঁদের মাযহাবই হলো সত্য। যেমনটি ওপরে বর্ণিত হয়েছে।
দ্বিতীয় ভাগ:
এদের বক্তব্য হলো, ‘আল্লাহ তা‘আলা তাঁর সৃষ্টির সঙ্গে আছেন’ এ কথার দাবি হলো, আল্লাহ তা‘আলা জমিনে তাঁর সৃষ্টির সঙ্গে আছেন। তারা আল্লাহ তা‘আলার সর্বোর্ধ্বে থাকা এবং আরশের ওপরে থাকাকে নাকচ করে দেন। এরা হলেন প্রাচীন জাহমিয়া ফেরকার অন্তর্গত হুলুলিয়া গোষ্ঠী। এদের মাযহাব বাতিল ও অগ্রহণযোগ্য। সালাফগণ এদের মাযহাব বাতিল হওয়া এবং প্রত্যাখ্যান করার ব্যাপারে একমত। যেমনটি ওপরে বর্ণনা করা হয়েছে।
তৃতীয় ভাগ:
এদের বক্তব্য হলো, ‘আল্লাহ তা‘আলা তাঁর সৃষ্টির সঙ্গে আছেন’, এর দাবি হলো আল্লাহ তা‘আলা তাদের সঙ্গে জমিনে আছেন এবং একই সঙ্গে সর্বোর্ধ্বে আরশের ওপরেও আছেন। শায়খুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া এদের বক্তব্যকে মাজমুউল ফাতাওয়ায় তুলে ধরেছেন।[1]এরা মনে করেছেন যে ‘সঙ্গে থাকা’ এবং ‘ঊর্ধ্বতা’ এ উভয় বিষয়ে যেসব টেক্সট রয়েছে তার বাহ্যিক অর্থকে তারা ধারণ করতে পেরেছেন। কিন্তু তারা মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছেন এবং পথভ্রষ্ট হয়েছেন। কেননা ‘সঙ্গে থাকা’ বিষয়ে যেসব টেক্সট রয়েছে তা মাখলুকের সঙ্গে সত্তাগতভাবে আল্লাহ তা‘আলার মিশে থাকাকে দাবি করে না। এটা বরং বাতিল। আর আল্লাহ তা‘আলা ও তাঁর রাসূলের কথার বাহ্যিক অর্থ কোনো বাতিল বিষয় হতে পারে না।
[1]. দেখুন : মাজমুউল ফাতাওয়া, খন্ড ৩, পৃষ্ঠা ২২৯