আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘যারা আরশকে বহন করে এবং যারা এর চারপাশে রয়েছে, তারা তাদের রবের প্রশংসাসহ তাসবীহ পাঠ করে এবং তাঁর প্রতি ঈমান রাখে (সূরা মুমিন : ৭)।
অন্যত্র তিনি বলেন, ‘সেদিন তোমার রবের আরশকে আটজন ফেরেশতা তাদের উপর বহন করবে’ (সূরা আল-হাক্কাহ : ১৭)।
ইমাম ইবনু কাছীর (রাহিমাহুল্লাহ), ইবনুল ক্বাইয়িম (রাহিমাহুল্লাহ) সহ অধিকাংশ মুফাসসিরের মতে, বর্তমানে আল্লাহর আরশ বহনকারী ফেরেশতার সংখ্যা ৪ জন। আর ক্বিয়ামতের দিন তাদের সংখ্যা হবে ৮ জন’ (তাফসীরে ইবনু কাছীর, ৭ম খণ্ড, পৃ. ১৩০)।
তাদের আকৃতি সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, ‘আরশ বহনকারী ফেরেশতাদের একজনের শারীরিক গঠন বর্ণনা করতে আমাকে অনুমতি দেয়া হয়েছে। তার কানের লতি হতে কাঁধ পর্যন্ত স্থানের দূরত্ব হল সাতশ’ বছরের দূরত্বের সমান’ (আবূ দাউদ, হা/৪৭২৭, সনদ সহীহ)।
অন্যত্র তিনি বলেন, ‘সেদিন তোমার রবের আরশকে আটজন ফেরেশতা তাদের উপর বহন করবে’ (সূরা আল-হাক্কাহ : ১৭)।
ইমাম ইবনু কাছীর (রাহিমাহুল্লাহ), ইবনুল ক্বাইয়িম (রাহিমাহুল্লাহ) সহ অধিকাংশ মুফাসসিরের মতে, বর্তমানে আল্লাহর আরশ বহনকারী ফেরেশতার সংখ্যা ৪ জন। আর ক্বিয়ামতের দিন তাদের সংখ্যা হবে ৮ জন’ (তাফসীরে ইবনু কাছীর, ৭ম খণ্ড, পৃ. ১৩০)।
তাদের আকৃতি সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, ‘আরশ বহনকারী ফেরেশতাদের একজনের শারীরিক গঠন বর্ণনা করতে আমাকে অনুমতি দেয়া হয়েছে। তার কানের লতি হতে কাঁধ পর্যন্ত স্থানের দূরত্ব হল সাতশ’ বছরের দূরত্বের সমান’ (আবূ দাউদ, হা/৪৭২৭, সনদ সহীহ)।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: