Active member
আল্লাহ আযযা ওয়াজাল এর জন্য হাদ্দ সাব্যস্ত করার মাস'আলা ( শাইখ বদর আল উতাইবী )
আহলুস সুন্নাহর নিকটে হাদ্দ পরিভাষাটির ২ টি অর্থ আছে। একটি হলো সাব্যস্ত অর্থ, আরেকটি হলো প্রত্যাখ্যাত অর্থ। সাব্যস্ত অর্থ দ্বারা উদ্দেশ্য হলো সৃষ্টিজগত থেকে পৃথকায়ন। এর মানে হলো আল্লাহ তা'আলা মাখলুকাত থেকে পৃথক সত্তা। তাঁর সত্তার কোনো কিছুই সৃষ্টিজগতের অভ্যন্তরে নেই। এবং সৃষ্টিজগতের কোনো কিছুই তাঁর সত্তার অভ্যন্তরে নেই। অতএব, এখানে পৃথকায়ন আছে।যদি কোনো পৃথকায়ন না থাকতো, তাহলে স্রষ্টা এবং সৃষ্টি একক সত্তা হয়ে যেতো। এবং এই একক সত্তা হওয়ার কথাবার্তা বাতিল। এবং ইমাম আব্দুল্লাহ ইবনুল মুবারক, আহমাদ, ইসহাক ইবন রাহাওয়াইহ, দারিমি এই অর্থেই হাদ্দ সাব্যস্ত করেছেন।
এই বিষয়ে ইমাম আদ দুশতি রহিমাহুল্লাহ একটি স্বতন্ত্র বইও লিখেছেন।
আর আহলুস সুন্নাহর নিকটে হাদ্দ এর প্রত্যাখ্যাত অর্থ দ্বারা উদ্দেশ্য হলো ধরন বর্ণনা করা। বলা হয়: "আমরা আল্লাহ তা'আলার সিফাতগুলো হাদ্দ ব্যতীতই সাব্যস্ত করি" - এর মানে হলো: কোনো ধরন বর্ণনা ছাড়াই। যা আমরা আল্লাহর জন্য সাব্যস্ত করি।
এভাবেই আল্লাহ তা'আলার জন্য হাদ্দ সাব্যস্ত এবং নাকচ করার সমস্যাটি আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামা'আহর নিকটে সমাধান হয়ে যায়।
আহলুস সুন্নাহর নিকটে হাদ্দ পরিভাষাটির ২ টি অর্থ আছে। একটি হলো সাব্যস্ত অর্থ, আরেকটি হলো প্রত্যাখ্যাত অর্থ। সাব্যস্ত অর্থ দ্বারা উদ্দেশ্য হলো সৃষ্টিজগত থেকে পৃথকায়ন। এর মানে হলো আল্লাহ তা'আলা মাখলুকাত থেকে পৃথক সত্তা। তাঁর সত্তার কোনো কিছুই সৃষ্টিজগতের অভ্যন্তরে নেই। এবং সৃষ্টিজগতের কোনো কিছুই তাঁর সত্তার অভ্যন্তরে নেই। অতএব, এখানে পৃথকায়ন আছে।যদি কোনো পৃথকায়ন না থাকতো, তাহলে স্রষ্টা এবং সৃষ্টি একক সত্তা হয়ে যেতো। এবং এই একক সত্তা হওয়ার কথাবার্তা বাতিল। এবং ইমাম আব্দুল্লাহ ইবনুল মুবারক, আহমাদ, ইসহাক ইবন রাহাওয়াইহ, দারিমি এই অর্থেই হাদ্দ সাব্যস্ত করেছেন।
এই বিষয়ে ইমাম আদ দুশতি রহিমাহুল্লাহ একটি স্বতন্ত্র বইও লিখেছেন।
আর আহলুস সুন্নাহর নিকটে হাদ্দ এর প্রত্যাখ্যাত অর্থ দ্বারা উদ্দেশ্য হলো ধরন বর্ণনা করা। বলা হয়: "আমরা আল্লাহ তা'আলার সিফাতগুলো হাদ্দ ব্যতীতই সাব্যস্ত করি" - এর মানে হলো: কোনো ধরন বর্ণনা ছাড়াই। যা আমরা আল্লাহর জন্য সাব্যস্ত করি।
এভাবেই আল্লাহ তা'আলার জন্য হাদ্দ সাব্যস্ত এবং নাকচ করার সমস্যাটি আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামা'আহর নিকটে সমাধান হয়ে যায়।