Doing Automated Jobs
আল্লাহ্র রসূল (সঃ)-কে ‘খালীলুল্লাহ’ বলা উচিৎ। যেহেতু ‘হাবীবুল্লাহ’ থেকে ‘খালীলুল্লাহ’র মর্যাদা উচ্চতর। তিনি আরও বলেছেন,
“আমি পৃথিবীর কাউকে ‘খালীল’রূপে গ্রহণ করলে ইবনে আবী কুয়াফাহ (আবূ বকর )কে ‘খালীল’রূপে গ্রহণ করতাম। কিন্তু তোমাদের সাথী ‘খালীলুল্লাহ’।৩৬
পক্ষান্তরে তাঁর ‘হাবীবুল্লাহ’ হওয়ার কথা কোন সহীহ হাদীসে আসেনি।৩৭
“আমি পৃথিবীর কাউকে ‘খালীল’রূপে গ্রহণ করলে ইবনে আবী কুয়াফাহ (আবূ বকর )কে ‘খালীল’রূপে গ্রহণ করতাম। কিন্তু তোমাদের সাথী ‘খালীলুল্লাহ’।৩৬
পক্ষান্তরে তাঁর ‘হাবীবুল্লাহ’ হওয়ার কথা কোন সহীহ হাদীসে আসেনি।৩৭
সূত্র: দ্বীনী প্রশ্নোত্তর।
লেখক: শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী
লেখক: শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী