Knowledge Sharer
ilm Seeker
HistoryLover
Q&A Master
Salafi User
- Joined
- Jan 3, 2023
- Threads
- 1,129
- Comments
- 1,321
- Solutions
- 1
- Reactions
- 12,518
- Thread Author
- #1
ব্যাখ্যা: শাইখ ইবনু মানি (রাহিমাহুল্লাহ)
লেখক বলেছেন, ‘আমরা লাওহে মাহফুযে ঈমান রাখি।’ আল্লাহ তাআলা বলেন,
‘বরং এ তো সম্মানিত কুরআন যা লাওহে মাহফুযে লিপিবদ্ধ।’ – সূরা বুরূজ, আয়াত: ২১-২২
কুরআনুল কারীম লাওহে মাহফুযে লিপিবদ্ধ রয়েছে, যেমনটি আল্লাহ তাআলা এ ব্যাপারে সংবাদ দিয়েছেন। জিবরীল আলাইহিস সালাম আল্লাহ তাআলা থেকে কুরআন শুনেছেন এবং আমাদের নবী মুহাম্মাদ (ﷺ)-এর কাছে পৌঁছিয়ে দিয়েছেন। প্রকৃতার্থে কুরআন আপনার রবের কাছ থেকে নাযিল হয়েছে। আল্লাহ বলেননি, লাওহে মাহফুয থেকে নাযিল হয়েছে। কুরআন লাওহে মাহফুযে লিপিবদ্ধ থাকা এবং আল্লাহর কাছ থেকে নাযিল হওয়ার মাঝে কোনো বিরোধ নেই, যেমনটি শাইখুল ইসলাম ইমাম ইবনু তাইমিয়া (রাহিমাহুল্লাহ) বিশ্লেষণ করেছেন। শাইখুল ইসলাম বলেছেন, লাওহে মাহফুয আসমানসমূহের উপরে। হাদীসে এসেছে, লাওহে মাহফুযে যা আছে, তা আল্লাহ ছাড়া কেউ দেখতে পায় না।
আমি বলবো, এর মাধ্যমে তাদের ভ্রষ্টতা উন্মোচিত হয়ে যায়, যারা বলে, যা লাওহে মাহফুযে রয়েছে, বান্দাদের রুহ তা অবলোকন করে। এটি দার্শনিকদের কথা। এটি সৎবান্দা বা খারাপ বান্দাদের কুসংস্কার, যেমনটি এ বিশ্বাস তাদের মাঝে সুদৃঢ় হয়ে গিয়েছে। এ বিশ্বাস থেকে দূরে থাকুন। এটি একটি মিথ্যা বিশ্বাস।
ব্যাখ্যা: শাইখ আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ)
লাওহে মাহফুযের কথা এ আয়াতে বলা হয়েছে:
‘বরং এ তো সম্মানিত কুরআন যা লাওহে মাহফুযে লিপিবদ্ধ।’ – সূরা বুরূজ, আয়াত: ২১-২২
লাওহে মাহফুয গায়িবের বিষয়। এর প্রতি ঈমান আনা ওয়াজিব। এর প্রকৃতি আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না। কেউ যদি বিশ্বাস করে যে, কোনো কোনো সৎবান্দা লাওহে মাহফুযে কী রয়েছে, তা জানেন, তাহলে এর মাধ্যমে সেসব আয়াত ও হাদীসকে অস্বীকার করা হয়, যেসব আয়াত ও হাদীসে দ্ব্যর্থহীনভাবে বলা হয়েছে গায়িবের খবর একমাত্র আল্লাহ তাআলা জানেন।
– শারহুল আকীদাহ আত তহাবিয়্যাহ, পৃ. ৬৩-৬৪ (প্রথম মূদ্রণ); বিলিভার্স ভিশন পাবলিকেশন্স
লেখক বলেছেন, ‘আমরা লাওহে মাহফুযে ঈমান রাখি।’ আল্লাহ তাআলা বলেন,
‘বরং এ তো সম্মানিত কুরআন যা লাওহে মাহফুযে লিপিবদ্ধ।’ – সূরা বুরূজ, আয়াত: ২১-২২
কুরআনুল কারীম লাওহে মাহফুযে লিপিবদ্ধ রয়েছে, যেমনটি আল্লাহ তাআলা এ ব্যাপারে সংবাদ দিয়েছেন। জিবরীল আলাইহিস সালাম আল্লাহ তাআলা থেকে কুরআন শুনেছেন এবং আমাদের নবী মুহাম্মাদ (ﷺ)-এর কাছে পৌঁছিয়ে দিয়েছেন। প্রকৃতার্থে কুরআন আপনার রবের কাছ থেকে নাযিল হয়েছে। আল্লাহ বলেননি, লাওহে মাহফুয থেকে নাযিল হয়েছে। কুরআন লাওহে মাহফুযে লিপিবদ্ধ থাকা এবং আল্লাহর কাছ থেকে নাযিল হওয়ার মাঝে কোনো বিরোধ নেই, যেমনটি শাইখুল ইসলাম ইমাম ইবনু তাইমিয়া (রাহিমাহুল্লাহ) বিশ্লেষণ করেছেন। শাইখুল ইসলাম বলেছেন, লাওহে মাহফুয আসমানসমূহের উপরে। হাদীসে এসেছে, লাওহে মাহফুযে যা আছে, তা আল্লাহ ছাড়া কেউ দেখতে পায় না।
আমি বলবো, এর মাধ্যমে তাদের ভ্রষ্টতা উন্মোচিত হয়ে যায়, যারা বলে, যা লাওহে মাহফুযে রয়েছে, বান্দাদের রুহ তা অবলোকন করে। এটি দার্শনিকদের কথা। এটি সৎবান্দা বা খারাপ বান্দাদের কুসংস্কার, যেমনটি এ বিশ্বাস তাদের মাঝে সুদৃঢ় হয়ে গিয়েছে। এ বিশ্বাস থেকে দূরে থাকুন। এটি একটি মিথ্যা বিশ্বাস।
ব্যাখ্যা: শাইখ আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ)
লাওহে মাহফুযের কথা এ আয়াতে বলা হয়েছে:
‘বরং এ তো সম্মানিত কুরআন যা লাওহে মাহফুযে লিপিবদ্ধ।’ – সূরা বুরূজ, আয়াত: ২১-২২
লাওহে মাহফুয গায়িবের বিষয়। এর প্রতি ঈমান আনা ওয়াজিব। এর প্রকৃতি আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না। কেউ যদি বিশ্বাস করে যে, কোনো কোনো সৎবান্দা লাওহে মাহফুযে কী রয়েছে, তা জানেন, তাহলে এর মাধ্যমে সেসব আয়াত ও হাদীসকে অস্বীকার করা হয়, যেসব আয়াত ও হাদীসে দ্ব্যর্থহীনভাবে বলা হয়েছে গায়িবের খবর একমাত্র আল্লাহ তাআলা জানেন।
– শারহুল আকীদাহ আত তহাবিয়্যাহ, পৃ. ৬৩-৬৪ (প্রথম মূদ্রণ); বিলিভার্স ভিশন পাবলিকেশন্স